মারিব
মারিব مَأْرِب | |
---|---|
শহর | |
ইয়েমেনে অবস্থান | |
স্থানাঙ্ক: ১৫°২৭′৩৮″ উত্তর ৪৫°১৯′৩৪″ পূর্ব / ১৫.৪৬০৫৬° উত্তর ৪৫.৩২৬১১° পূর্ব | |
Country | ইয়েমেন |
গভর্নরেট | মারিব গভর্নরেট |
জেলা | মারিব |
উচ্চতা | ৩,৬৭০ ফুট (১,১২০ মিটার) |
জনসংখ্যা (২০০৫) | |
• | ১৬,৭৯৪ |
সময় অঞ্চল | ইয়েমেন মান সময় (ইউটিসি+০৩:০০) |
মারিব (Marib) (আরবি: مَأْرِب, রোমানীকরণ: Maʾrib; প্রাচীন দক্ষিণ আরবি: 𐩣𐩧𐩨/𐩣𐩧𐩺𐩨 Mryb/Mrb) হলো ইয়েমেনের মারিব প্রদেশের রাজধানী শহর। এটি ছিল প্রাচীন সাবা' রাজ্যের (আরবি: سَبَأ)[১] রাজধানী, যেটিকে বাইবেলের কিংবদন্তি শেবা রাজ্য বলে কেউ কেউ মনে করেন। ইয়েমেনের আধুনিক রাজধানী সানা থেকে এটি প্রায় ১২০ কিলোমিটার (৭৫ মাইল) পূর্বে এবং সারাওয়াত পর্বতমালার অঞ্চলে অবস্থিত।[২] ২০০৫ সালে এর জনসংখ্যা ছিল ১৬,৭৯৪। তবে, ইয়েমেনি গৃহযুদ্ধ থেকে পালিয়ে আসা প্রায় দশ লক্ষ শরণার্থীকে আশ্রয় দেয়ায় ২০২১ সালের মধ্যে এর জনসংখ্যা বেড়েছে।[৩]
ইতিহাস
[সম্পাদনা]প্রাচীন সাবা সভ্যতা
[সম্পাদনা]সাবা সাম্রাজ্যের কেন্দ্র ছিল মারিবে, যা বর্তমানে উত্তর ইয়েমেনের অংশ। সাবার রাজারা মারিবকেই রাজধানী বানিয়েছিলেন। অনেক সেচ প্রকল্প তৈরি করা হয়েছিল, যার মধ্যে সবচেয়ে বিখ্যাত ছিল মারিব বাঁধ, যার ধ্বংসাবশেষ আজও দেখা যায়। এই বিশাল বাঁধের কল্যাণে সাবা সাম্রাজ্য এক সহস্রাব্দেরও বেশি সময় ধরে সমৃদ্ধি লাভ করেছিল। তারা ওই অঞ্চলে দুর্গ এবং মন্দিরও তৈরি করেছিল যার মধ্যে উল্লেখযোগ্য হচ্ছে আওয়ামে আলমাকাহ মন্দির এবং ব্যারান মন্দির। সাবা তার সুগন্ধি লোবান ও মরিচের ব্যবসার জন্য বিখ্যাত ছিল। সাবার অধিবাসীরা ছিল দক্ষ নাবিক। ইরিত্রিয়া ও আবিসিনিয়াতে (বর্তমান এথিওপিয়া) অবস্থিত ডি'এমটি সাম্রাজ্যের উপর তাদের রাজনৈতিক প্রভাব লক্ষ্য করা যায়। লোবান ও মরিচের ব্যবসার মাধ্যমে রোমান সাম্রাজ্যের সাথেও তাদের সম্পর্ক গড়ে উঠেছিল।[৪]
খ্রিস্টপূর্ব ২৫ অব্দে, রোমের আইলিয়াস গ্যালাস মারিব অভিযান পরিচালনা করেন এবং শহরটিকে অবরোধ করেন। এই অভিযানে তিনি ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতির সম্মুখীন হন এবং মিশরে পিছু হটতে বাধ্য হন।[৫]
বিংশ শতাব্দী
[সম্পাদনা]প্রাচীন নগরী
[সম্পাদনা]বিংশ শতাব্দীতে প্রাচীন মারিব নগরী ব্যাপকভাবে পরিত্যক্ত হয়ে যায়। যদিও সেখানে একটি ছোট গ্রাম এখনও রয়েছে, ঐতিহাসিক নগরীর বহুতল কাঁচা-ইটের ভবনগুলি এখন মূলত ধ্বংসাবশেষ। আধুনিক মারিব শহরটি প্রাচীন শহরের কেন্দ্র থেকে প্রায় ৩.৫ কিলোমিটার (২.২ মাইল) উত্তরে অবস্থিত।
আধুনিক মারিব বাঁধ
[সম্পাদনা]১৯৮২ সালে ভয়াবহ বন্যা দেশটিকে বিধ্বস্ত করেছিল। এর প্রতিক্রিয়ায় সংযুক্ত আরব আমিরাতের রাষ্ট্রপতি শেখ জায়েদ বিন সুলতান আল নাহিয়ান ১৯৮৪ সালে বর্তমান মারিব বাঁধ নির্মাণের অর্থায়ন করেন। বলা হয় যে, শেখ নিজে মারিব এলাকা থেকে বর্তমান সংযুক্ত আরব আমিরাতে পাড়ি জমানো লোকদের বংশধর ছিলেন।[৬]
ইয়েমেনের গৃহযুদ্ধ (২০১৪-বর্তমান)
[সম্পাদনা]ইয়েমেনের গৃহযুদ্ধে আব্দরাব্বুহ মনসুর হাদির সরকারের বিরুদ্ধে বিদ্রোহকারী হুতি আন্দোলনের বাহিনী মারিব ও এর আশেপাশের মারিব প্রদেশে আক্রমণ চালায়। ইয়েমেনে সৌদি আরবের নেতৃত্বাধীন হস্তক্ষেপের সহায়তায় মারিবের উপজাতিরা হুতিদের এই আক্রমণ ঠেকিয়ে দেয়।
আবুধাবি-ভিত্তিক দ্য ন্যাশনাল সংবাদপত্রের মতে, "প্রদেশটির জনসংখ্যার ৮০ শতাংশ সুন্নি এবং পাঁচটি প্রধান উপজাতির মধ্যে মাত্র একটি জায়েদি শিয়া হুতিদের সমর্থক হওয়ায় উপজাতি যোদ্ধারা আক্রমণ প্রতিহত করতে সক্ষম হয়। ফলস্বরূপ, হুতিরা মারিবের মাত্র ২০ শতাংশ নিয়ন্ত্রণ করে। আর তেল ক্ষেত্রগুলি হাদির নিয়ন্ত্রণেই থাকে। মারিব এবং প্রতিবেশী আল-জাওফ ও শাবওয়া প্রদেশের অনেক উপজাতি আল-ইসলাহ দলের প্রতি অনুগত। দুই উপজাতি প্রধানের মতে, হুতিদের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ ৮,০০০ ইয়েমেনি বাহিনী এবং উপজাতি যোদ্ধা মারিবে অবস্থান করছে। এর মধ্যে কেউ কেউ প্রেসিডেন্ট হাদির প্রতি সরাসরি অনুগত, অন্যরা সৌদি আরবের, এবং একটি বড় অংশ ইসলামপন্থী দল আল-ইসলাহ দলের প্রতি আনুগত্য প্রকাশ করে। আল-ইসলাহের সামরিক শাখা হিসেবে বিবেচিত সমগ্র ফার্স্ট আর্মার্ড ব্রিগেড, সানায় অবস্থিত, ২০১৪ সালে প্রদেশটিকে রক্ষা করার জন্য মারিবে স্থানান্তরিত হয়। ইয়েমেনি সেনাবাহিনীর বাকি অংশ আরব বসন্তের বিক্ষোভের ফলে ক্ষমতাচ্যুত সাবেক রাষ্ট্রপতি আলী আবদুল্লাহ সালেহের প্রতি অনুগত থাকে। আলী আবদুল্লাহ সালেহ বর্তমানে হাদির বিরুদ্ধে হুতিদের সাথে যোগ দিয়েছেন। "
২০১৫ সালের মার্চ মাসে সৌদি নেতৃত্বাধীন জোট যুদ্ধে যোগ দেয় এবং জুলাই ২০১৫ এ ইয়েমেনের বেশিরভাগ দক্ষিণ প্রদেশ থেকে হুতিদের বিতাড়িত করে। এরপর গুরুত্বের কেন্দ্রবিন্দুতে পরিণত হয় মারিব, যা সানার প্রবেশদ্বার হিসেবে পরিচিত। এই অঞ্চলে শক্তিশালী সমর্থনের কারণে উত্তরে হুতিদের আক্রমণের জন্য মারিব একটি স্বাভাবিক ঘাঁটি।
আল-জাজিরার তথ্য অনুযায়ী, ৭ এপ্রিল ২০১৫ এর মধ্যে, সৌদি-সমর্থিত উপজাতি যোদ্ধারা হুতি বাহিনীকে মারিব প্রদেশের অধিকাংশ এলাকা থেকে বিতাড়িত করেছিল। মারিবের গভর্নর আল-জাজিরাকে জানান, রাষ্ট্রপতি আব্দ-রাব্বু মনসুর হাদি ও উপসাগরীয় জোটের মিত্র বাহিনী প্রদেশে "হুতিদের শেষ পকেটগুলোর দিকে অগ্রসর হচ্ছিল"।
মারিব শহরটি রাজধানী থেকে মাত্র ১৭৩ কিলোমিটার (১০৭ মাইল) দূরে এবং প্রদেশটি সুন্নি-প্রধান আল-জাওফ, আল-বায়দা এবং শাবওয়া প্রদেশের সঙ্গে সীমানা ভাগ করে নিয়েছে। হুতিদের আক্রমণের মুখে এসব অঞ্চলের উপর তাদের নিয়ন্ত্রণ টিকিয়ে রাখা কঠিন হবে। বিশেষত, উত্তরের আল-জাওফ হুতিদের ঘাঁটি সাদার দিকে যাওয়ার একটি পথ প্রদান করবে। জোট বাহিনী হাদরামৌত এবং শাবওয়া প্রদেশগুলির মধ্য দিয়ে স্থলপথ ব্যবহার করে মারিবে ২০১৫ সালের মার্চ মাসে সরবরাহ পাঠাতে শুরু করে। ২০১৫ সালের আগস্টে, জোট বাহিনী মারিব শহরের ৬০ কিলোমিটার পূর্বে ছোট শহর সাফারের একটি ক্ষুদ্র বিমানবন্দর ব্যবহার করে মারিবে আরও সরঞ্জাম পাঠাতে শুরু করে। হাদী-পন্থী সামরিক সূত্রগুলো বলেছে যে ট্যাঙ্ক, সাঁজোয়া যান, রকেট লঞ্চার এবং অ্যাপাচি হেলিকপ্টার সহ আরও সাহায্য আগস্ট ২০১৫ এ সেখানে এসে পৌঁছায়। শহরটি রাষ্ট্র পরিচালিত সাফার এক্সপ্লোরেশন অ্যান্ড প্রোডাকশন অপারেশন্স কোম্পানি এবং ইয়েমেনের গুরুত্বপূর্ণ জ্বালানি খাতে কাজ করা অন্যান্য বিদেশী কোম্পানিগুলির জন্য একটি ঘাঁটি হিসাবে কাজ করে। দক্ষিণমুখী প্রধান গ্যাস পাইপলাইনটিও শহরটির মধ্য দিয়ে চলে গেছে, যা হাদী-পন্থী সামরিক কমান্ডার আবদুল্লাহ আল-শাদ্দাদির নিয়ন্ত্রণে রয়েছে। নিকটতম হুতি অবস্থান ছিলো ৫০ কিলোমিটার (৩১ মাইল) দূরে শাবওয়া প্রদেশের বাইহানে। "
হুতিদের আক্রমণ ও ক্ষয়ক্ষতি
[সম্পাদনা]৪ সেপ্টেম্বর ২০১৫: মারিবের সাফারে অবস্থিত একটি সামরিক ঘাঁটিতে হুতিদের ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় ৫২ জন আমিরাতি, ১০ জন সৌদি, ৫ জন বাহরাইনি সেনাবাহিনীর সদস্য এবং প্রচুর হাদী-পন্থী ইয়েমেনি সৈন্য নিহত হয়।
১৮ জানুয়ারী ২০২০: মারিবের কাছে একটি সামরিক শিবিরে ড্রোন এবং ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় ১০০ জনেরও বেশি ইয়েমেনি সরকারি সৈন্য নিহত হয়। আরও শতাধিক সৈন্য আহত হয় এবং কমপক্ষে ৫ জন বেসামরিক নাগরিক নিহত হয়। হুতিদের এই হামলার জন্য দায়ী করা হয়, যদিও তারা দায়িত্ব অস্বীকার করে।
২০ জানুয়ারী ২০১৯: ইয়েমেনের খনি নিষ্কাশনের জন্য সৌদি প্রকল্প মাসাম-এর ভেতর একটি বিস্ফোরণে পাঁচজন বিদেশী খনি বিস্ফোরণ বিশেষজ্ঞ নিহত হন। নিহতদের মধ্যে একজন ছিলেন দক্ষিণ আফ্রিকার বাসিন্দা যিনি ব্রিটিশ বংশোদ্ভূত ছিলেন। দলের অন্যান্য সদস্যরা ছিলেন কলম্বিয়া এবং আফ্রিকার অনির্দিষ্ট দেশগুলো থেকে।
২৭ মে ২০২০: একটি হুতি ক্ষেপণাস্ত্র হামলা মারিব প্রদেশে সৌদি-সমর্থিত সরকারের সেনাবাহিনী সদর দপ্তরকে লক্ষ্যবস্তু করে। এতে আটজন সৈন্য নিহত হয়, যাদের মধ্যে ছিলেন ইয়েমেন সশস্ত্র বাহিনীর চিফ অব স্টাফ লেফটেন্যান্ট জেনারেল সাগির বিন আজিজের পুত্র এবং ভাগ্নে।
সাম্প্রতিক পরিস্থিতি
[সম্পাদনা]২২শে ফেব্রুয়ারী ২০২১: মারিব শহর দখলের উদ্দেশ্যে হুতিরা ফেব্রুয়ারির শেষের দিকে মারিব প্রদেশে একটি আক্রমণ শুরু করে। প্রদেশে ধীরে ধীরে অগ্রসর হওয়ার পর, হুতিরা মাঝে মাঝে ব্যালিস্টিক হামলা সহ শহরের উপর তিন দিক থেকে আক্রমণ শুরু করে। আন্তর্জাতিক অভিবাসন সংস্থার (আইওএম) মতে, পশ্চিম মারিব থেকে ১৪০,০০০ এরও বেশি বাস্তুচ্যুত শরণার্থী হুতীদের অগ্রগতির ভয়ে পালিয়ে আসে।
৩০ নভেম্বর ২০২১: বিবিসি নিউজ মারিবকে "ইয়েমেনের নোংরা যুদ্ধের কেন্দ্রবিন্দু" হিসেবে বর্ণনা করেছে। ইয়েমেনের অন্যান্য অংশ থেকে যুদ্ধে পালিয়ে আসা প্রায় এক মিলিয়ন শরণার্থী এখানে আশ্রয় নিয়েছে।
তেল শোধনাগার
[সম্পাদনা]ইয়েমেন অয়েল রিফাইনিং কোম্পানি ১৯৮৬ সালে মারিবে একটি শোধনাগার চালু করে, যা প্রতিদিন ১০,০০০ ব্যারেল (১,৬০০ ঘনমিটার) তেল উৎপাদন করে (২০০৯ সালের হিসেবে)। ২০০৯ সালের নভেম্বরে, কোম্পানিটি দৈনিক উৎপাদন ২৫,০০০ ব্যারেল (৪,০০০ ঘনমিটার) পর্যন্ত বাড়ানোর জন্য কোরিয়ার শিনহানের সাথে একটি চুক্তির ঘোষণা দেয়।[৭]
মারিব হলো মারিব-রা'স ইসা তেল পাইপলাইনের (৪৩৮ কিমি [২৭২ মাইল]) সূচনা বিন্দু, যার দৈনিক সক্ষমতা ২০০,০০০ ব্যারেল (৩২,০০০ ঘনমিটার)। এছাড়াও, মারিবের তেলজাত পণ্যের বাজার তুলনামূলক স্থিতিশীলতার সাক্ষী। জ্বালানি পণ্য স্থানীয়ভাবে উৎপাদিত এবং পরিশোধিত হয়, যা গভর্নরেটের স্থানীয় চাহিদা পূরণ করে। এটি ইয়েমেনের অন্যান্য অঞ্চলের তুলনায় সম্পূর্ণ ভিন্ন দৃশ্য তৈরি করে, যেসব অঞ্চলে মাঝেমধ্যে তেলজাত পণ্যের ঘাটতি এবং অস্থির মূল্যের ওঠানামায় ভোগে। মারিবে, পেট্রোল এবং রান্নার গ্যাস প্রায় সবসময় সরকারি মূল্যে পাওয়া যায়, আর গ্যাস ট্যাঙ্কারগুলি প্রতিদিন রাজধানী সানা এবং অন্যান্য গভর্নরেটে যাতায়াত করে।[৮]
জলবায়ু
[সম্পাদনা]মারিবের জলবায়ু উষ্ণ মরুভূমি (কোপেন জলবায়ু শ্রেণীবিভাগ: BWh) হিসেবে শ্রেণীবদ্ধ।
Marib-এর আবহাওয়া সংক্রান্ত তথ্য | |||||||||||||
---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|
মাস | জানু | ফেব্রু | মার্চ | এপ্রিল | মে | জুন | জুলাই | আগস্ট | সেপ্টে | অক্টো | নভে | ডিসে | বছর |
সর্বোচ্চ গড় °সে (°ফা) | ২৫.৫ (৭৭.৯) |
২৬.৪ (৭৯.৫) |
২৮.৩ (৮২.৯) |
২৯.৯ (৮৫.৮) |
৩১.৭ (৮৯.১) |
৩৩.৩ (৯১.৯) |
৩২.৫ (৯০.৫) |
৩১.৮ (৮৯.২) |
৩০.৭ (৮৭.৩) |
২৮.৬ (৮৩.৫) |
২৫.৫ (৭৭.৯) |
২৬.৩ (৭৯.৩) |
২৯.২ (৮৪.৬) |
দৈনিক গড় °সে (°ফা) | ১৮.০ (৬৪.৪) |
১৮.৮ (৬৫.৮) |
২১.৪ (৭০.৫) |
২৩.০ (৭৩.৪) |
২৫.০ (৭৭.০) |
২৬.১ (৭৯.০) |
২৬.৩ (৭৯.৩) |
২৫.৬ (৭৮.১) |
২৪.৫ (৭৬.১) |
২১.৪ (৭০.৫) |
১৮.৪ (৬৫.১) |
১৮.৬ (৬৫.৫) |
২২.৩ (৭২.১) |
সর্বনিম্ন গড় °সে (°ফা) | ১০.৬ (৫১.১) |
১১.২ (৫২.২) |
১৪.৫ (৫৮.১) |
১৬.১ (৬১.০) |
১৮.৪ (৬৫.১) |
১৮.৯ (৬৬.০) |
২০.২ (৬৮.৪) |
১৯.৪ (৬৬.৯) |
১৮.৩ (৬৪.৯) |
১৪.৩ (৫৭.৭) |
১১.৪ (৫২.৫) |
১১.০ (৫১.৮) |
১৫.৪ (৫৯.৬) |
অধঃক্ষেপণের গড় মিমি (ইঞ্চি) | ৪ (০.২) |
১ (০.০) |
৪ (০.২) |
১২ (০.৫) |
১৯ (০.৭) |
১ (০.০) |
২১ (০.৮) |
৩১ (১.২) |
৮ (০.৩) |
১ (০.০) |
২ (০.১) |
৩ (০.১) |
১০৭ (৪.১) |
উৎস: Climate-Data.org[৯] |
তথ্যসূত্র
[সম্পাদনা]- ↑ কুরআন ২৭:৬–৯৩
- ↑ Robert D. Burrowes (২০১০)। Historical Dictionary of Yemen। Rowman & Littlefield। পৃষ্ঠা 234–319। আইএসবিএন 978-0810855281।
- ↑ "Yemen's Marib: The city at the heart of a dirty war"। BBC News (ইংরেজি ভাষায়)। ২০২১-১২-০১। সংগ্রহের তারিখ ২০২১-১২-০১।
- ↑ "Saba / Sa'abia / Sheba"। The History Files (http://www.historyfiles.co.uk)। সংগ্রহের তারিখ ২৭ জুন ২০০৮।
The kingdom of Saba is known to have existed in the region of Yemen. By 1000 BC caravan trains of camels journeyed from Oman in south-east Arabia to the Mediterranean. As the camel drivers passed through the deserts of Yemen, experts believe that many of them would have called in at Marib. Dating from at least 1050 BC, and now barren and dry, Marib was then a lush oasis teeming with palm trees and exotic plants. Ideally placed, it was situated on the trade routes and with a unique dam of vast proportions. It was also one of only two main sources of frankincense (the other being East Africa), so Saba had a virtual monopoly. Marib's wealth accumulated to such an extent that the city became a byword for riches beyond belief throughout the Arab world. Its people, the Sabeans – a group whose name bears the same etymological root as Saba – lived in South Arabia between the tenth and sixth centuries BC. Their main temple – Mahram Bilqis, or temple of the moon god (situated about three miles (5 km) from the capital city of Marib) – was so famous that it remained sacred even after the collapse of the Sabean civilisation in the sixth century BC – caused by the rerouting of the spice trail. By that point the dam, now in a poor state of repair, was finally breached. The irrigation system was lost, the people abandoned the site within a year or so, and the temple fell into disrepair and was eventually covered by sand. Saba was known by the Hebrews as Sheba [Note that the collapse of the dam was actually in 575 C.E., as shown in the timeline in the same article in the History Files, and attested by MacCulloch (2009)].
- ↑ Chris Scarre, The Penguin Historical Atlas of Ancient Rome (London: Penguin Books, 1995), 9; see also Augustus' Res Gestae 26, discussed by Alison Cooley in "Augustus' Endless Empire", Omnibus 87th issue page 14 (Classical Association, 2024).
- ↑ Robert D. Burrowes (২০১০)। Historical Dictionary of Yemen। Rowman & Littlefield। পৃষ্ঠা 234–319। আইএসবিএন 978-0810855281।
- ↑ "الشركة اليمنية لتكرير النفط توقع اتفاقا مع شركة شينهان الكورية الجنوبية لتوسعة وتحديث مصفاة مأرب"। CNBC عربية। সংগ্রহের তারিখ ৫ এপ্রিল ২০১১।[স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ]
- ↑ "Middle East Pipelines map – Crude Oil (petroleum) pipelines – Natural Gas pipelines – Products pipelines"। Theodora.com/pipelines। সংগ্রহের তারিখ ৬ এপ্রিল ২০১১।
- ↑ "Climate: Ma'rib - Climate-Data.org"। সংগ্রহের তারিখ ২৮ অক্টোবর ২০১৭।