রিয়াজ
রিয়াজ | |
---|---|
জন্ম | রিয়াজ উদ্দিন আহমেদ সিদ্দিক ২৬ অক্টোবর ১৯৭২ |
জাতীয়তা | বাংলাদেশী |
নাগরিকত্ব | বাংলাদেশ |
পেশা | |
কর্মজীবন | ১৯৯৫ – বর্তমান |
উচ্চতা | ১.৭১ মিটার (৫ ফুট ৭+১⁄২ ইঞ্চি) |
দাম্পত্য সঙ্গী | মুশফিকা তিনা (বি. ২০০৭) |
আত্মীয় | কোহিনুর আক্তার সুচন্দা (চাচাতো বোন) ফরিদা আক্তার ববিতা (চাচাতো বোন) গুলশান আরা চম্পা (চাচাতো বোন) |
পুরস্কার | জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার (৩ বার) মেরিল-প্রথম আলো পুরস্কার (৭ বার) |
মিলিটারী সার্ভিস | |
আনুগত্য | বাংলাদেশ |
বাংলাদেশ বিমানবাহিনী | |
কার্যকাল | ১৯৯১–১৯৯৩ |
পদমর্যাদা | ফ্লাইং অফিসার |
স্বাক্ষর | |
| ||
---|---|---|
|
||
রিয়াজ উদ্দিন আহমেদ সিদ্দিক (জন্ম: ২৬ অক্টোবর ১৯৭২, যিনি রিয়াজ নামেই বেশি পরিচিত) হলেন একজন বাংলাদেশী চলচ্চিত্র ও টেলিভিশন অভিনেতা। তাকে প্রণয়, মারপিট ও নাট্যসহ বিভিন্ন ধরনের চলচ্চিত্রে অভিনয় করতে দেখা যায়। তিনি অসংখ্য পুরস্কার অর্জন করেছেন, তন্মধ্যে রয়েছে তিনবার শ্রেষ্ঠ অভিনেতা বিভাগে জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার এবং সাতবার মেরিল-প্রথম আলো পুরস্কার।
তিনি ১৯৯৫ সালে বাংলার নায়ক চলচ্চিত্রে অভিনয়ের মাধ্যমে চলচ্চিত্র জগতে পদার্পণ করেন।[১][২] কর্মজীবনের শুরুতে কয়েকটি চলচ্চিত্রে পার্শ্ব চরিত্রে অভিনয়ের পর ১৯৯৭ সালে মহম্মদ হান্নান পরিচালিত প্রাণের চেয়ে প্রিয় চলচ্চিত্রে প্রধান অভিনেতা হিসেবে অভিনয় করে ব্যবসায়িক সফলতা লাভ করেন এবং একইসঙ্গে জনপ্রিয়তা অর্জন করেন।[২] এরপর তিনি বাংলাদেশের অনেক প্রখ্যাত পরিচালকের চলচ্চিত্রে অভিনয় করেছেন।[৩] তিনি হুমায়ূন আহমেদের দুই দুয়ারী (২০০০) চলচ্চিত্রে রহস্য মানব চরিত্রে,[১] তৌকির আহমেদের দারুচিনি দ্বীপ (২০০৭) চলচ্চিত্রে শুভ্র চরিত্রে[১] এবং কি যাদু করিলা (২০০৮) চলচ্চিত্রে অভিনয় করে শ্রেষ্ঠ অভিনেতা হিসেবে জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার অর্জন করেন।[৪] তার অভিনীত সাম্প্রতিকতম চলচ্চিত্রগুলো হল সুইটহার্ট ও কৃষ্ণপক্ষ (২০১৬)। বর্তমানে তিনি ২০২০ সালে মুক্তি প্রতীক্ষিত সুন্দরবনে র্যাবের দুঃসাহসিক অভিযান নিয়ে নির্মিতব্য অপারেশন সুন্দরবন চলচ্চিত্রে কাজ করছেন।[৫]
নানা মাধ্যম ও কাজে সক্রিয় অভিনেতা রিয়াজ চ্যানেল আইয়ের হ্যান্ডসাম দি আলটিমেট ম্যান প্রতিযোগিতার দ্বিতীয় মৌসুমে প্রধান বিচারক হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন।[৬][৭][৮][৯][১০][১১]
প্রাথমিক জীবন ও কর্ম জীবন
রিয়াজ ১৯৭২ সালে ফরিদপুর জেলা সদরের কমলাপুর মহল্লায় একটি সম্ভ্রান্ত মুসলিম পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন।[১] তার ছেলেবেলা কেটেছে ফরিদপুর শহরের সিএনবি স্টাফ কোয়ার্টার্সের চৌহদ্দিতে।[১২] তার বাবা জাইনুদ্দিন আহমেদ সিদ্দিক ছিলেন সরকারি অফিসের একজন কর্মকর্তা; মাতা আরজুমান্দ আরা বেগম গৃহিণী ছিলেন। রিয়াজ পরিবারের কনিষ্ঠ সন্তান। তার পরিবারের অন্যান্য সদস্যরা হলেন বড় ভাই রাইজুদ্দিন আহমেদ সিদ্দিক এবং ছয় বোন জিন্ন্যা আরা, সুলতানা জাহানারা সিদ্দিক, সুলতানা রওনক আরা, সুলতানা রওশন জামিল, সুলতানা সালমা শাহীন ও সুলতানা ফাতেমা শিরিণ। সকলেই বিবাহিত।[১২] ছোটবেলায় রিয়াজের ইচ্ছা ছিল স্থপতি হবেন;[১৩] পরে পরিবারের বড়দের উৎসাহে যশোরে বিমানবাহিনীতে ভর্তি পরীক্ষা দেন এবং উত্তীর্ণ হন।[১৩] যথাযথ প্রশিক্ষণ শেষে তিনি বাংলাদেশ বিমান বাহিনীতে বিমানচালক হিসেবে যোগদান করেন।[১] বৈমানিক হিসাবে তিনি একটি জেট ফাইটারে মোট ৩০০ ঘণ্টা উড্ডয়ন সম্পন্ন করেন।[১৪]
রিয়াজ শৃঙ্খলা ভঙ্গের দায়ে ১৯৯৩ সালে বিমানবাহিনী থেকে চাকরিচ্যুত হন।[১২]
চাকরিচ্যুতির পর তিনি বাড়ি ছেড়ে ঢাকা শহরে পাড়ি জমান এবং চাচাতো বোন চলচ্চিত্র অভিনেত্রী ববিতার হাত ধরে ১৯৯৫ সালে বাংলাদেশের চলচ্চিত্র শিল্পে একজন অভিনেতা হিসেবে আত্মপ্রকাশ করেন।[১] অভিনয়ের পাশাপাশি তিনি ২০০৬ সালে মুক্তিপ্রাপ্ত হৃদয়ের কথা চলচ্চিত্রটি প্রযোজনা করেন।[১২] বর্তমানে রিয়াজ চলচ্চিত্রে অভিনয়ের পাশাপাশি ঢাকার বনানীতে ইয়েস কর্পোরেশন নামে একটি কোমল পানীয় উৎপাদনকারী ব্যবসায় প্রতিষ্ঠানের সাথে যুক্ত রয়েছেন।[১৫] এছাড়াও হাউজিং কোম্পানি আশিয়ান গ্রুপ-এর পরিচালক ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তার দায়িত্ব পালন করছেন।[১][১৬] সম্প্রতি একটি সাক্ষাত্কারে রিয়াজ ইঙ্গিত দেন যে, তিনি বর্তমানে ব্যবসা ও চাকরি থেকে দূরে রয়েছেন।[১৭]
শিক্ষা জীবন
রিয়াজ তার ছেলেবেলা থেকেই উদ্যমী, খেলাধুলাপ্রিয়, লেখাপড়ায় উজ্জ্বল ছিলেন।[১২] তিনি স্থপতি হওয়ার স্বপ্ন নিয়ে[১৩] ১৯৭৭ সালে ফরিদপুর জেলা সদরে অবস্থিত তারার মেলা উইলস্ লিটল ফ্লাওয়ার স্কুলে তার শিক্ষা জীবন শুরু করেন।[১৮] পরে ফরিদপুর জিলা স্কুলে ভর্তি হন, সেখানে ৮ম শ্রেণী পর্যন্ত অধ্যয়ন করেন। পরবর্তীতে ফরিদপুর সদরে অবস্থিত ময়েজউদ্দীন হাই স্কুলে ভর্তি হন এবং সেখান থেকে এসএসসি পাশ করেন।[১৮] এরপর ফরিদপুর থেকে চলে আসেন পৈতৃক বাসস্থান যশোর জেলায়। তার কলেজ জীবন শুরু হয় যশোর ক্যান্টনমেন্ট কলেজে এইচএসসিতে ভর্তির মাধ্যমে এবং সেখান থেকে এইচএসসি পাশ করেন।[১২] এরপর বুয়েটে ভর্তি হওয়ার জন্য ঢাকা এসে কোচিং শুরু করেন, কিন্তু পরিবারের বড়দের উৎসাহে বাংলাদেশ বিমানবাহিনীতে ভর্তি পরীক্ষা দিয়ে উত্তীর্ণ হয়ে বাংলাদেশ বিমান বাহিনী একাডেমীতে ১৯৯১ সালের জুন পর্যন্ত অধ্যয়ন ও প্রশিক্ষণ গ্রহণ করেন।[১৩] এরই মধ্যে তিনি রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে বিএসসি (পাস কোর্স) সম্পূর্ণ করেন। মাঝখানে তিনি তুরস্ক বিমান বাহিনীর দেওয়া একটি বৃত্তিতে টি-থার্টি-সেভেন বিমানের উপরে একটি প্রশিক্ষণ নিতে ঐ দেশে যান।[১২] ঐ প্রশিক্ষণটিতে তিনি ভালো ফলাফল অর্জন করেন, যার ফলশ্রুতিতে তুরস্ক বিমান বাহিনী তাকে একটি বিশেষ প্রশিক্ষণের সুযোগ প্রদান করে। কিন্তু বিভিন্ন রকমের প্রক্রিয়াকরণের কারণে প্রশিক্ষণটি নেয়া তার পক্ষে সম্ভব হয়নি।[১২]
অভিনয় জীবন
রিয়াজের নিজ পরিবারের কেউ অভিনয়ের সাথে সম্পৃক্ত না থাকলেও তার তিন চাচাতো বোন কোহিনুর আক্তার সুচন্দা, ফরিদা আক্তার ববিতা ও গুলশান আরা চম্পা বাংলাদেশের বিখ্যাত চলচ্চিত্র অভিনেত্রী।[১৯][২০] ছোটবেলায় জনপ্রিয় টিভি সিরিজ টারজান এবং বাংলাদেশী পূর্ণদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্র 'টারজান' তরুণ রিয়াজের উপর বিরাট প্রভাব বিস্তার করেছিল।[১২] এছাড়াও টম ক্রুজ অভিনীত হলিউড সুপারহিট চলচ্চিত্র টপ গান এবং পুনর্নির্মিত টারজান চলচ্চিত্রও তাকে অনুপ্রাণিত করেছিল।[১২] ১৯৯৪ সালে তিনি চাচাতো বোন ববিতার সাথে বাংলাদেশ চলচ্চিত্র উন্নয়ন কর্পোরেশন (বিএফডিসি)-তে ভ্রমণে এসে প্রয়াত অভিনেতা-প্রযোজক জসিম-এর নজরে পড়েন। জসিম যখন তাকে অভিনয়ের প্রস্তাব দেন তখন তিনি অভিনয় সম্পর্কে কিছুই জানতেন না। এক্ষেত্রে ববিতা তাকে উৎসাহিত করেন, কিন্তু তার মা ছিলেন ধর্মভীরু, তাই তার মাকে রাজি করাতে একটু সময় লেগে গিয়েছিল।[১২] অবশেষে রিয়াজ ববিতার হাত ধরেই চলচ্চিত্র জগতে পদার্পণ করেন।[২০]
১৯৯৫-২০০০
১৯৯৫ খ্রিষ্টাব্দে মুক্তি পায় রিয়াজ অভিনীত প্রথম চলচ্চিত্র বাংলার নায়ক।[১৭] এই চলচ্চিত্রে তিনি মুন্না চরিত্রে অভিনয় করে রূপালী পর্দায় অভিনেতা হিসেবে আত্মপ্রকাশ করেন এবং এটি ব্যবসা-সফল হয়েছিল।[২১] তবে তিনি চলচ্চিত্রের মূল ভূমিকায় ছিলেন না। এটির পরিচালক ছিলেন চলচ্চিত্র নির্মাতা দেওয়ান নজরুল।[১]
১৯৯৬ খ্রিষ্টাব্দে রিয়াজ খ্যাতনামা চলচ্চিত্রকার দিলীপ বিশ্বাস-এর অজান্তে[২২] এবং মোহাম্মদ হোসেন-এর প্রিয়জন-এ অভিনয় করার সুযোগ লাভ করেন।[২২] "প্রিয়জন"ই একমাত্র চলচ্চিত্র যাতে রিয়াজ অকালপ্রয়াত অভিনেতা সালমান শাহের সাথে অভিনয় করেন।[১৭] এছাড়াও মতিন রহমান এর পরিচালনায় মন মানে না ছবির প্রায় ৫০ ভাগ কাজ শেষ করেন সালমান শাহ। ১৯৯৬ সালের জুন মাসে দিলীপ বিশ্বাস এর সাথে ছবির শুটিং দেখতে আসা রিয়াজ পরে সালমানের পরিবর্তে এই ছবিতে অভিনয় করেন। কারণ এর প্রায় তিন মাস পর সালমানের মৃত্যু ঘটে। দিলীপ বিশ্বাস মতিন রহমানের সাথে রিয়াজকে পরিচয় করিয়ে দিয়ে বলেন; "সম্ভব হলে ওকে নিয়ে কাজ করার চিন্তা করতে পারেন" এবং এটিই রিয়াজ-শাবনূর জুটি অভিনীত প্রথম চলচ্চিত্র।[২৩]
১৯৯৭ খ্রিস্টাব্দে মহাম্মদ হান্নান পরিচালিত প্রাণের চেয়ে প্রিয় চলচ্চিত্রটি বাণিজিক্যভাবে সফলতা লাভ করে এবং এই চলচ্চিত্রটি রিয়াজকে রাতারাতি খ্যাতির চূড়ায় পৌঁছে দেয়।[২২] এর মধ্য দিয়ে বাংলাদেশ চলচ্চিত্রে রিয়াজের আসনটি মজবুত হয়ে যায়।[২২] এ চলচ্চিত্রের "পড়েনা চোখের পলক" গানটি তাঁকে তরুণ-তরুণীদের হার্টথ্রবে পরিণত করে।[২২] একই বছরের ১১ নভেম্বর মুক্তি লাভ করে মতিন রহমান নির্মিত মন মানেনা যেটি রিয়াজ-শাবনূর জুটির প্রথম চলচ্চিত্র এবং এটি সুপার হিট হয়।[২২][২৩] শাবনূরের সঙ্গে রিয়াজের দ্বিতীয় ছবি আবিদ হাসান বাদল পরিচালিত তুমি শুধু তুমি।[২২] এরপর এই জুটি চলচ্চিত্র মহলে বেশ আলোচিত-সমালোচিত হয়ে ওঠে।[২২]
১৯৯৮ খ্রিস্টাব্দে অবমুক্ত পৃথিবী তোমার আমার চলচ্চিত্রটি বড় ধরনের বাণিজ্যিক সফলতা অর্জনে সক্ষম হয়।[২২] এটি পরিচালনা করেন বাদল খন্দকার।[২২] এছাড়াও আজাদী হাসনাত ফিরোজ পরিচালিত কাজের মেয়ে চলচ্চিত্রটিও বেশ জনপ্রিয়তা অর্জন করে। এই দুটি চলচ্চিত্রেই রিয়াজের বিপরীতে অভিনয় করেন শাবনূর।
রিয়াজ ১৯৯৯ মৌসুমে শাবনূরের বিপরীতে অভিনয় করেন বলিউড সুপারহিট চলচ্চিত্র দিওয়ানা অনুকরণে পরিচালক মতিন রহমান নির্মিত বিয়ের ফুল চলচ্চিত্রে এবং এটিও ব্যবসায়িকভাবে সফলতা অর্জন করে।[২১] প্রাণের চেয়ে প্রিয় চলচ্চিত্রটি ব্যাবসায়িক সাফল্য এনে দেয়ায় পরিচালক মহাম্মাদ হান্নান রিয়াজকে নিয়ে ধারাবাহিকভাবে চলচ্চিত্র নির্মাণ শুরু করেন।[২] এগুলো হলো, শাবনূরের বিপরীতে ভালবাসি তোমাকে, পপির বিপরীতে বিদ্রোহ চারিদিকে, রাভিনার বিপরীতে সাবধান, দলপতি, পূর্ণিমার বিপরীতে খবরদার এবং সর্বশেষ শাবনূরের বিপরীতে ভালবাসা ভালবাসা (২০০৭)।[২]
২০০০ সালের ঈদুল ফিতর-এ মুক্তি পায় এফ আই মানিক পরিচালিত চলচ্চিত্র এ বাঁধন যাবেনা ছিঁড়ে। এই চলচ্চিত্রের মধ্যে দিয়ে সাফল্যের স্রোতে আরো এগিয়ে যান তিনি।[২৪][২৫] এরপর তিনি প্রথমবারের মতো জনপ্রিয় কথাসাহিত্যিক ও চলচ্চিত্রকার হুমায়ুন আহমেদের দুই দুয়ারী চলচ্চিত্রে অভিনয় করেন একজন রহস্য মানবের ভূমিকায়। এটিও ব্যবসা-সফল হয় এবং তিনি প্রথমবারের মতো শ্রেষ্ঠ অভিনেতা হিসেবে জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার লাভ করেন।[২৬]
অতঃপর সাঈদুর রহমান সাঈদ নির্মাণ করেন এরই নাম দোস্তী যাতে রিয়াজ-শাবনূর ছাড়াও অভিনয় করেন বলিউড অভিনেতা শক্তি কাপুর। গল্প এবং অভিনয় মিলিয়ে এই চলচ্চিত্রটিও রিয়াজকে সাফল্য এনে দেয়।[২৭]
২০০১-২০০৫
২০০১ সালে মুক্তি পায় পরিচালক মতিন রহমান এর এই মন চায় যে...!। এই চলচ্চিত্রটি আশানুরূপ ব্যবসা সফল হয়নি। গাজী মাহাবুব পরিচালিত প্রেমের তাজমহল চলচ্চিত্রটি সফলতা অর্জন করে এবং বাংলাদেশ চলচ্চিত্র প্রযোজক পরিবেশক সমিতি (বিএফপিডিএ) থেকে শ্রেষ্ঠ চলচ্চিত্র পুরস্কার লাভ করে।[২৮] ২০০১ সালে ঈদুল ফিতরে মুক্তি পায় পরিচালক দিলীপ বিশ্বাস-এর পুত্র দেবাশীষ বিশ্বাস নির্মিত চলচ্চিত্র শ্বশুরবাড়ী জিন্দাবাদ। ব্যাপক প্রচার এবং নির্মাণশৈলীর কল্যাণে ছবিটি সাফল্য অর্জনে সমর্থ হয়।[২১] এই সিনেমায় রিয়াজের অভিনয় দর্শকদের কাছে বেশ আলোচিত হয়।[২৯] লালন সাইয়ের বিখ্যাত গান "মিলন হবে কতো দিনে"-এর শিরোনামে পরিচালক জাকির হোসেন রাজু নির্মাণ করেন মিলন হবে কতো দিনে চলচ্চিত্র। একই বছর মুক্তি পায় বলিউড অভিনেত্রী রিয়া সেনর সঙ্গে অভিনীত চলচ্চিত্র মনে পড়ে তোমাকে।[৩০] তবে মনতাজুর রহমান আকবর পরিচালিত এই চলচ্চিত্রটি আশানুরূপ ব্যাবসায়িক সাফল্য অর্জন করেনি।[৩০] পরের বছর জাকির হোসেন রাজুর ভালোবাসা কারে কয় চলচ্চিত্রে অভিনয় করে তিনি বিএফপিডিএ পুরস্কার-এ শ্রেষ্ঠ অভিনেতার পুরস্কার লাভ করেন।[২৮]
২০০৪ সালে মুক্তি পায় প্রেমের চলচ্চিত্র রং নাম্বার।[৩১] চলচ্চিত্রটি পরিচালনা করেন মতিন রহমান।[৩১] এটিতে রিয়াজের বিপরীতে অভিনয় করেছেন টিভি অভিনেত্রী শ্রাবন্তী।[৩১] মোবাইল ফোন ব্যবহারে নিত্যদিনের ঘটনা নিয়ে নির্মিত এ চলচ্চিত্রটি সে সময় তরুণ-তরুণীসহ প্রায় সকল শ্রেণীর দর্শকদের কাছে জনপ্রিয়তা লাভ করে।[৩১] এরপর তিনি কাজ করেন বাংলাদেশের জনপ্রিয় ও প্রয়াত কথাসাহিত্যিক হুমায়ুন আহমেদের মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক চলচ্চিত্র শ্যামল ছায়াতে।[৩২] এই চলচ্চিত্রে রিয়াজ একজন ইমামের চরিত্রে অভিনয় করে আলোচিত হন। এটি ২০০৬ সালে "সেরা বিদেশী ভাষার চলচ্চিত্র" বিভাগে একাডেমি পুরস্কার এর জন্য বাংলাদেশ থেকে নিবেদন করা হয়েছিল।[৩৩] এছাড়াও চলচ্চিত্রটি কয়েকটি আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উৎসবে প্রদর্শিত হয়।[৩৪] একই বছর বিশ্ব বিখ্যাত কবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর এর ছোট গল্প শাস্তি অবলম্বনে একই শিরোনামে নির্মিত হয় চলচ্চিত্র শাস্তি।[৩৫] এটি ছিল বাংলাদেশে রবিন্দ্রসাহিত্যের প্রথম অনুপম চলচ্চিত্রায়ন, দ্বিতীয়টি সুভা।[৩৬] রিয়াজ এখানে ছিদাম চরিত্রে অভিনয় করেন।[৩৫] চলচ্চিত্রটি পরিচালনা করেন বাংলাদেশের অন্যতম চলচ্চিত্রকার চাষী নজরুল ইসলাম।[৩৫] রিয়াজ-সহ এ চলচ্চিত্রের সকল শিল্পীর অভিনয় দর্শক-সমালোচকদের কাছে সমাদৃত হয় এবং তিনি মেরিল-প্রথম আলো পূরস্কার পুরস্কারে শ্রেষ্ঠ অভিনেতার (সমালোচক) পুরস্কার লাভ করেন।[৩৭]
২০০৫ সালে প্রখ্যাত চলচ্চিত্র পরিচালক, ঔপন্যাসিক ও গল্পকার জহির রায়হান এর কালজয়ী উপন্যাস হাজার বছর ধরে অবলম্বনে একই শিরোনাম নির্মিত হয় হাজার বছর ধরে।[৩৮] ছবিটি পরিচালনা করেন জহির রায়হানের সহধর্মিনী এক সময়ের জনপ্রিয় চলচ্চিত্র অভিনেত্রী কোহিনুর আক্তার সুচন্দা।[৩৮] রিয়াজ এই চলচ্চিত্রে অভিনয়ের জন্য পারিশ্রমিক হিসাবে নিয়েছিলেন শুধুমাত্র ১০১ টাকা।[৩৮][৩৯] রিয়াজ উপন্যাসের মন্টু চরিত্রে অভিনয় করে চলচ্চিত্র বোদ্ধাদের কাছে আলোচিত হন এবং জিতে নেন মেরিল-প্রথম আলো পুরস্কারের শ্রেষ্ঠ অভিনেতার পুরস্কার।[৪০] এছাড়াও রিয়াজ ভারতীয় চলচ্চিত্রকার ও অভিনেতা মহেশ মাঞ্জরেকারের ইট ওয়াজ রেইনিং দ্যাট নাইট নামে একটি ইংরেজি চলচ্চিত্রে অভিনয় করেছেন।[৪১] এই চলচ্চিত্রে রিয়াজ বলিউড অভিনেত্রী সুস্মিতা সেনের সাথে কাজ করেছেন। চলচ্চিত্রটি মুক্তি পায়নি।[৪১]
২০০৬-২০১০
২০০৬ সালে চলচ্চিত্রকার মোরশেদুল ইসলাম নির্মাণ করেন খেলাঘর।[৪২] বাংলা সাহিত্যের অন্যতম কথাশিল্পী মাহমুদুল হকের ১৯৮৪ সালে প্রকাশিত যুদ্ধকালের চিরন্তন প্রেমের গল্পের উপন্যাস খেলাঘর অবলম্বনে চলচ্চিত্রটি নির্মিত হয়।[৪৩] এই সিনেমায় রিয়াজের বিপরীতে অভিনয় করেন সোহানা সাবা। এই চলচ্চিত্রে অভিনয় করে রিয়াজ বিএফএফএস চলচ্চিত্র পুরস্কার-এ শ্রেষ্ঠ অভিনেতা বিবেচিত হয়েছিলেন।[৪৪] চলচ্চিত্রকার-প্রযোজক দিদারুল আলম বাদলের নির্মাণ করেন ত্রিভুজ প্রেমের না বোলনা।[৪৫] এই চলচ্চিত্রে রিয়াজের বিপরীতে অভিনয় করেন শিমলা ও সুমনা সোমা।[৪৫]
২০০৭ সালে মুক্তি পায় জনপ্রিয় কথা সাহিত্যিক হুমায়ুন আহমেদ এর জনপ্রিয় উপন্যাস দারুচিনি দ্বীপ অবলম্বনে নির্মিত বহুল আলোচিত চলচ্চিত্র দারুচিনি দ্বীপ।[৪৬] চলচ্চিত্রটি পরিচালনা করেন টিভি নাটকের জনপ্রিয় অভিনেতা তৌকির আহমেদ।[৪৬] এ ছবিতে রিয়াজের বিপরীতে অভিনয় করেন লাক্স-চ্যানেল আই সুপার স্টার (২০০৬) জাকিয়া বারী মম।[৪৭] রিয়াজ এতে শুভ্র চরিত্রে অভিনয় করেন।[৪৭] তিনি এ চলচ্চিত্র অভিনয় করে আবারো জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার-এর শ্রেষ্ঠ অভিনেতার পুরস্কার লাভ করেন।[৪৮] জনপ্রিয় বাংলাদেশী সাহিত্যিক সৈয়দ শামসুল হক-এর 'একজন সঙ্গে ছিল' উপন্যাস অবলম্বনে একই শিরোনামে নির্মিত হয় চলচ্চিত্র একজন সঙ্গে ছিল।[৪৯] এটিতে রিয়াজের সাথে অভিনয় করেছেন মৌসুমী।[৪৯] চলচ্চিত্রটি পরিচালনা করেছেন শওকত জামিল।[৪৯]
২০০৮ সালে রিয়াজ অভিনীত তিনটি চলচ্চিত্র বেশ আলোচিত ছিল।[৫০] এর মধ্যে নবীন চলচ্চিত্রকার মুরাদ পারভেজ নির্মাণ করেন চন্দ্রগ্রহণ। ষাটের দশকের পটভূমিতে নির্মিত হয় ছবিটি।[৫১] এটি জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার-এর শ্রেষ্ঠ চলচ্চিত্রসহ মোট সাতটি বিভাগে পুরস্কার লাভ করে।[৫২] এটিতে রিয়াজ কাসু এবং সোহানা সাবা ফালানি চরিত্রে অভিনয় করেন। প্রখ্যাত নারী চলচ্চিত্রকার নার্গিস আক্তার নির্মাণ করেন এইচআইভি/এইডস সম্পর্কিত জনসচেতনতা ও নিয়ন্ত্রণমূলক চলচ্চিত্র মেঘের কোলে রোদ।[৫৩] মালয়শিয়ার মনোরম পরিবেশে চলচ্চিত্রটি চিত্রায়ন করা হয়।[৫৪] চলচ্চিত্রটি জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার এর শ্রেষ্ঠ অভিনেত্রীসহ (পপি) মোট পাঁচটি বিভাগে পুরস্কার লাভ করে।[৫২][৫৫][৫৬] এরপর রিয়াজ আরও একটি ব্যক্তিগত সাফল্য লাভ করেন কি যাদু করিলা ছবিতে নিখুঁত অভিনয়ের কল্যাণে। চন্দন চৌধুরী পরিচালিত এ ছবিতে রিয়াজের বিপরীতে ছিলেন পপি। রিয়াজ তৃতীয়বারের মত জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কারে শ্রেষ্ঠ অভিনেতা পুরস্কারে ভূষিত হন।[৫২][৫৭]
২০০৯ সালে মুক্তি পায় প্রবীণ অভিনেতা এটিএম শামসুজ্জামান পরিচালিত প্রথম চলচ্চিত্র এবাদত।[৫৮] রিয়াজের বিপরীতে এখানে অভিনয় করেন শাবনূর।[৫৮] ছবিটি ব্যবসায়িক সাফল্য না-পেলেও রিয়াজ অনেকের কাছে তার অভিনয় জন্য প্রশংসিত হয়েছেন।[৫৯] এফআই মানিক পরিচালিত রোমান্টিক চলচ্চিত্র চিরদিন আমি তোমার।[৬০] এখানে রিয়াজের বিপরীতে ছিলেন পূর্ণিমা ও রোমানা।[৬১] এখানে রিয়াজ একজন মানসিক রোগীর চরিত্রে অভিনয় করেছেন।[৬২] এটি এটিএন বাংলা প্রযোজিত প্রথম পূর্ণদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্র।[৬০]
২০১০ সালে মুক্তি পায় মোহাম্মদ হোসেন জেমী পরিচালিত বাজাও বিয়ের বাজনা।[৬৩] এই চলচ্চিত্রে রিয়াজের বিপরীতে অভিনয় করেন অপু বিশ্বাস।[৬৩] এটি রিয়াজ-অপু বিশ্বাস জুটি অভিনীত দ্বিতীয় চলচ্চিত্র।[৬৩] শাহীন-সুমন পরিচালিত জমিদার চলচ্চিত্রটিও মুক্তি পায় একই বছর।[৬৪] এটিতে তার বিপরীতে অভিনয় করেছেন পূর্ণিমা।[৬৪]
২০১১-বর্তমান
২০১১ সালের মুক্তি পায় কথাসাহিত্যিক রাবেয়া খাতুন-এর মধুমতি উপন্যাস অবলম্বনে নির্মিত চলচ্চিত্র মধুমতি।[৬৫] এখানে রিয়াজ 'মধুমতি' উপন্যাসের মূল চরিত্র আনু-এর ভূমিকায় অভিনয় করেন। এটিতে তার বিপরীতে অভিনয় করেছেন লাক্স-চ্যানেল আই সুপারস্টার প্রতিযোগিতা ২০০৮-এর চ্যাম্পিয়ন ইশরাত জাহান চৈতি।[৬৬] চলচ্চিত্রটি পরিচালনা করেছেন চলচ্চিত্র নির্মাতা শাহজাহান চৌধুরী।[৬৫] এরপর মুক্তি পায় চাষী নজরুল ইসলাম পরিচালিত দুই পুরুষ।[৬৭] এটিতে তার বিপরীতে অভিনয় করেছেন মৌসুমী ও নিপুণ।[৬৭] মুশফিকুর রহমান গুলজার পরিচালিত কুসুম কুসুম প্রেম ছবিতে তার সাথে অভিনয় করেন মৌসুমী ও ফেরদৌস।[৬৮] এছাড়া শাহিন-সুমন পরিচালিত কে আপন কে পর ছবিটিতে তিনি একটি গানে অতিথি শিল্পী হিসেবে উপস্থিত হন।[৬৯]
২০১২ সালের প্রথম দিকে মুক্তি পায় নজরুল ইসলাম পরিচালিত বন্ধু তুমি আমার চলচ্চিত্রটি।[৭০] এখানে তার বিপরীতে অভিনয় করেছেন পূর্ণিমা।[৭০] ২০১৩ সালে মুক্তি লাভ করে ঐতিহাসিক গল্পে গাজী মাহবুব এর পুননির্মিত চলচ্চিত্র শিরি ফরহাদ যার বিপরীতে ছিলেন শাবনূর,[৭১] এটি প্রযোজনা করেছে ইমপ্রেস টেলিফিল্ম এবং চলচ্চিত্রটি নির্মানে প্রায় ছয়-সাত বছর সময় লেগেছিল।[৭২]
২০১৪ সালের ১৪ ফেব্রুয়ারি বিশ্ব ভালোবাসা দিবসে মুক্তি পায় লোভে পাপ পাপে মৃত্যু। এটি পরিচালনা করেন সোহানুর রহমান সোহান।[৭৩][৭৪][৭৫] এই চলচ্চিত্রে সুদর্শন অভিনেতা হিসেবে পরিচিত আমিন খান প্রথম খলনায়কের ভূমিকায় অভিনয় করেছেন[৭৬] এছাড়াও তার উল্লেখযোগ্য ছবি গুলো হলো; এস এ হক অলিক এর এক পৃথিবী প্রেম - বিপরীতে পূর্ণিমা, এ জেড ফিরোজ পরিচালিত মাধবী - বিপরীতে আছেন রোমানা[৭৭] দীর্ঘ বিরতির পর অক্টোবর ২০১৪-এ রিয়াজ ও শাবনূর জুটি হয়ে চুক্তিবদ্ধ হয়েছেন সালাউদ্দীন লাভলুর 'জনম জনমে' চলচ্চিত্রে। এছারাও ২০০৫ সালে তারা দুজন এই নির্মাতার মোল্লা বাড়ীর বউ ছবিতে জুটি বেঁধে অভিনয় করেছিলেন।[৭৮][৭৯]
দীর্ঘ দুই বছর বিরতি দিয়ে ২০১৬ সালে আবারো চলচ্চিত্রে অভিনয়ে ফিরেন রিয়াজ। সুইটহার্ট নামের এই চলচ্চিত্রের একটি বিশেষ চরিত্র রিচার্ড বাড়ই ভূমিকায় অভিনয় করেন তিনি।[৮০] ওয়াজেদ আলী সুমনের পরিচালনায় এই চলচ্চিত্রে আরও অভিনয় করবেন বিদ্যা সিনহা সাহা মীম এবং বাপ্পি চৌধুরী।[৮০][৮১][৮২][৮৩][৮৪] একই বছরে ২৬ ফেব্রুয়ারি তার অভিনীত জনপ্রিয় কথাসাহিত্যিক হুমায়ূন আহমেদের উপন্যাস অবলম্বনে মেহের আফরোজ শাওন পরিচালিত ইমপ্রেস টেলিফিল্মের ছবি "কৃষ্ণপক্ষ" ছবিটি সারাদেশে মুক্তি পায়। এতে তিনি মুহিব চরিত্রে অভিনয় করেন এবং তার বিপরীতে অভিনয় করেন অভিনেত্রী মাহিয়া মাহি।[৮৫] এই ছবি চলাকালীন ২০১৫ সালের ১৯ অক্টোবর তিনি হৃদরোগে আক্রান্ত হন[৮৬] এবং তার হার্টে রিং পরানোর পর তিনি সুস্থ হয়ে বাকি কাজ শেষ করেন।[৮৭] অপারেশন সুন্দরবন চলচ্চিত্রের মাধ্যমে দীর্ঘ চার বছর বিরতি দিয়ে রিয়াজ অভিনয়ে ফিরেন। পরিচালক দীপঙ্কর দীপনের অপারেশন সুন্দরবন চলচ্চিত্রে র্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটেলিয়ান-এর একজন কমান্ডিং অফিসারের ভুমিকায় দেখা যাবে রিয়াজকে।[৮৮]
জুটি
রিয়াজ কয়েকজন অভীনেত্রীর সাথে জুটি বেঁধে কাজ করে জনপ্রিয়তা ও সফলতা পেয়েছেন এবং একইসাথে বাংলাদেশ চলচ্চিত্র শিল্পে রেখেছেন তার অসামান্য অবদান। বাংলাদেশের জনপ্রিয় অভিনেত্রী শাবনূর এর সাথে রিয়াজের প্রথম এবং সফল জুটি গড়ে উঠে। বাংলাদেশ চলচ্চিত্র শিল্পে এই জুটির রয়েছে অসংখ্য দর্শক নন্দিত চলচ্চিত্র।[৮৯] আরেক জনপ্রিয় অভিনেত্রী পূর্ণিমার সাথেও গড়ে উঠে রিয়াজের আরও একটি সফল জুটি। এই জুটিও বাংলাদেশ চলচ্চিত্রপ্রেমীদের উপহার দিয়েছেন বেশ কিছু ভালো চলচ্চিত্র।[৮৯] এছাড়াও রিয়াজ বেশ কয়েকজন অভিনেত্রীর সাথে জুটিবদ্ধ হয়ে কাজ করেছেন, কিন্তু এগুলো তেমন সফল হয়নি।[১৮]
রিয়াজ-শাবনূর জুটি
রিয়াজ-শাবনূর বাংলাদেশের চলচ্চিত্রে একটি সফল জুটি গড়ে উঠে।[২২] তাদের এই জুটি দর্শকদের বেশ কিছু সুন্দর সিনেমা উপহার দিয়েছে।[১] এই জুটি বাংলাদেশের চলচ্চিত্র ইতিহাসের অন্যতম জনপ্রিয় জুটি হিসেবে পরিচিত। ১৯৯৭ সালে এই জুটির প্রথম ছবি মন মানেনা মুক্তি পায।[২২] এটি পরিচালনা করেছেন চলচ্চিত্রকার মতিন রহমান।[২২] এবং চলচ্চিত্রটি আশানুরূপ দর্শকপ্রিয়তা পেয়েছিল। সালমান শাহ'র অকাল মৃত্যুর পর সালমানের পরিবর্তে এই ছবিতে অভিনয় করেন রিয়াজ। মৃত্যুর আগে ছবির প্রায় ৫০ শতাংশ কাজ শেষ করেছিলেন সালমান।[২৩] ১৯৯৮ সালে মহাম্মদ হান্নান পরিচালিত ভালোবাসি তোমাকে চলচ্চিত্রটি দারুন জনপ্রিয়তা লাভ করে। ২০০১ সালে এই জুটির একটি সফল চলচ্চিত্র হল প্রেমের তাজমহল। গাজী মাহাবুব পরিচালিত এই চলচ্চিত্রটি বাংলা ছবির মন্দা কাটাতে দারুণ ভুমিকা রাখে। চলচ্চিত্রটি মুক্তির পর ব্যাপক জনপ্রিয়তা অর্জন করে এবং তারা নতুন করে আলোচনায় উঠে আসেন।[৯০] এই জুটির আরো একটি চলচ্চিত্র ও প্রিয়া তুমি কোথায় এটি পরিচালনা করেছেন শাহাদাত হোসেন লিটন। এ চলচ্চিত্রে আরও অভিনয় করেন বর্তমান চলচ্চিত্রের জনপ্রিয় অভিনেতা শাকিব খান। এটির নামকরণ করা হয় তারকা সংগীত শিল্পী আসিফ আকবর এর জনপ্রিয় গান ও প্রিয়া তুমি কোথায় শিরোনাম অনুসরণ করে।[৯১] ছবিটি সে সময় ব্যাবসায়িকভাবে ভালো সফলতা লাভ করে। হৃদয়ের বন্ধন এই জুটির অন্যতম একটি সফল চলচ্চিত্র। বিখ্যাত পরিচালক এফ আই মানিক পরিচালিত এই চলচ্চিত্রটি সেসময় দর্শকদের মাঝে ব্যাপক সাড়া ফেলতে সক্ষম হয়। ২০০৫ সালে মুক্তি পায় মোল্লা বাড়ীর বউ চলচ্চিত্রটি, রিয়াজ-শাবনূর জুটিকে বড় আকারের সফলতা এনে দেয় এটিও।[৯২] চলচ্চিত্রটি পরিচালনা করেন টিভি নির্মাতা সালাউদ্দিন লাভলু।[৯২] এটি প্রযোজনা করেন মনের মাঝে তুমি ছবির পরিচালক মতিউর রহমান পানু।[৯২] এছাড়াও রয়েছে এই জুটির উল্লেখযোগ্য আরো বেশ কয়েকটি সফল চলচ্চিত্র। রিয়াজ-শাবনূর জুটি এই পর্যন্ত প্রায় চল্লিশটিরও বেশি চলচ্চিত্রে অভিনয় করেছেন। রিয়াজ-শাবনূর জুটি অভিনীত সর্বশেষ মুক্তিপ্রাপ্ত চলচ্চিত্র শিরি ফরহাদ মুক্তি পায় ২২শে মার্চ ২০১৩ সালে যা গাজী মাহবুব পরিচালনা করেন।[৯০][৯৩][৯৪]
রিয়াজ-পূর্ণিমা জুটি
রিয়াজের আরেকটি সফল জুটি গড়ে উঠেছিল সে সময়ের নবাগতা, অভিনেত্রী পূর্ণিমার সাথে।[১][৬৪] ১৯৯৭-এ মুক্তি পায় রিয়াজ-পূর্ণিমা জুটি অভিনীত প্রথম চলচ্চিত্র এ জীবন তোমার আমার।[৯৫] চলচ্চিত্রটি পরিচালনা করেন পরিচালক জাকির হোসেন রাজু।[৯৫] এই চলচ্চিত্রে অভিনয়ের মধ্যে দিয়েই পূর্ণিমার অভিনয় জীবন শুরু হয়॥[৯৫] ২০০৩ খ্রিষ্টাব্দে মুক্তি পায় রিয়াজ-পূর্ণিমা জুটির সব চাইতে সফল চলচ্চিত্র মনের মাঝে তুমি।[৬৪] এটি পরিচালনা করেন প্রবীণ পরিচালক মতিউর রহমান পানু। এই চলচ্চিত্রটি দর্শকপ্রিয়া অর্জনে সফল হয়েছিল।[৯৫] এটি বাংলাদেশ ও ভারত-এর যৌথ উদ্যোগে নির্মিত হয়েছিল। এটি রিয়াজ-পূর্ণিমা জুটির বড় সাফল্য এবং সেই সাথে এটি ছিল সকল শ্রেণীর দর্শকদের জন্য তাদের পক্ষ থেকে অন্যতম শ্রেষ্ঠ উপহার।
এরপর ২০০৬ খ্রিষ্টাব্দে মুক্তি পায় প্রেমের গল্পের চলচ্চিত্র হৃদয়ের কথা।[৯৬] পরিচালক এস এ হক অলিক এটি পরিচালনা করেন।[৬৪][৯৬] এটি রিয়াজ প্রযোজিত প্রথম চলচ্চিত্র। এ ছবির গানগুলো তরুণ দর্শকদের কাছে জনপ্রিয়তা লাভ করে। এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য দুটি গান হলো হাবিব ওয়াহিদের গাওয়া ভালোবাসব বাসবোরে বন্ধু এবং এস আই টুটুলের গাওয়া যায় দিন যায় একাকি। রিয়াজ-পূর্ণিমা জুটির এই চলচ্চিত্রটি দর্শক সাদরে গ্রহণ করে। অতঃপর পরিচালক এস এ হক অলিক তার পরবর্তী চলচ্চিত্রের জন্য রিয়াজ-পূর্ণিমা জুটিকেই চুক্তিবদ্ধ করেন। ২০০৮-এ এস এ হক অলিকের পরিচালনায় মুক্তি পায় এই জুটির আকাশ ছোঁয়া ভালোবাসা।[৬৪][৯৭] পারিবারিক প্রেক্ষাপটে প্রেমের গল্প ভিত্তি করে নির্মিত এই চলচ্চিত্রে ছিলো অসাধারণ সৌন্দর্যমণ্ডিত স্থানের ঝকঝকে চিত্রায়ন। এই চলচ্চিত্রের গানগুলোও তরুণ দর্শকদের কাছে দারুণ জনপ্রিয়তা লাভ করে। ছবিটি দর্শক মহলে প্রশংসিত হয়। এরপর পরিচালক এস এ হক অলিক তার পরবর্তী চলচ্চিত্র এক পৃথিবী প্রেম এর জন্য আবারও রিয়াজ-পূর্ণিমা জুটিকে বেছে নেন।[৬৪][৯৮] ২০১২ খ্রিষ্টাব্দের প্রথম দিকে মুক্তি পায় নজরুল ইসলাম পরিচালিত চলচ্চিত্র বন্ধু তুমি আমার।[৭০]
রিয়াজ-পুর্ণিমা জুটি এই পর্যন্ত ত্রিশটিরও বেশি চলচ্চিত্রে অভিনয় করেছেন। ২০১৪ খ্রিষ্টাব্দের ১৪ ফেব্রুয়ারি বিশ্ব ভালোবাসা দিবসে মুক্তি পায় সোহানুর রহমান সোহান পরিচালিত লোভে পাপ পাপে মৃত্যু এবং এটিই রিয়াজ-পুর্ণিমা জুটির সর্বশেষ মুক্তিপ্রাপ্ত চলচ্চিত্র।[৭৩][৭৪] এবং চলচ্চিত্রটি ব্যবসায়িক সাফল্য লাভ করে।[৯৯][১০০]
চলচ্চিত্রসমূহ
রিয়াজ অভিনীত উল্লেখযোগ্য চলচ্চিত্রগুলো হলো: প্রাণের চেয়ে প্রিয় ও হৃদয়ের আয়না (১৯৯৭), ভালবাসি তোমাকে, পৃথিবী তোমার আমার, বুক ভরা ভালোবাসা ও কাজের মেয়ে (১৯৯৮), বিয়ের ফুল ও স্বপ্নের পুরুষ (১৯৯৯), এ বাঁধন যাবেনা ছিঁড়ে, সাবধান ও ভয়ঙ্কর বিষু (২০০০), হৃদয়ের বন্ধন, শ্বশুরবাড়ী জিন্দাবাদ, মিলন হবে কতো দিনে ও প্রেমের তাজমহল (২০০১), নিঃশ্বাসে তুমি বিঃশ্বাসে তুমি, ও প্রিয়া তুমি কোথায় ও সুন্দরী বধু (২০০২), মাটির ফুল, ভালবাসা কারে কয়, মনের মাঝে তুমি, স্বপ্নের বাসর ও জামাই শ্বশুর (২০০৩), রং নাম্বার ও ছোট্ট একটু ভালবাসা (২০০৪), মোল্লা বাড়ীর বউ (২০০৫), হৃদয়ের কথা (২০০৬), আকাশ ছোঁয়া ভালোবাসা ও তোমাকেই খুঁজছি (২০০৮), চাঁদের মত বউ ও মন বসে না পড়ার টেবিলে (২০০৯), বাজাও বিয়ের বাজনা (২০১০) এবং লোভে পাপে পাপে মৃত্যু (২০১৪)।
তিনি জনপ্রিয় কিছু গল্প-উপন্যাসের ভিত্তিতে নির্মিত চলচ্চিত্রে অভিনয় করেছেন। এগুলো হলো দুই দুয়ারী (২০০০), সুন্দরী বধু (২০০২), মেঘের পরে মেঘ, শ্যামল ছায়া ও শাস্তি (২০০৪), হাজার বছর ধরে (২০০৫), খেলাঘর ও বিদ্রোহী পদ্মা (২০০৬), দারুচিনি দ্বীপ ও একজন সঙ্গে ছিল (২০০৭) এবং মধুমতি (২০১১)।
এছাড়াও রিয়াজ বিকল্প ধারার কয়েকটি চলচ্চিত্রে অভিনয় করেছেন যেমন টক ঝাল মিষ্টি (২০০৪), না বোলনা ও বকুল ফুলের মালা (২০০৬), মেঘের কোলে রোদ, কি যাদু করিলা ও চন্দ্রগ্রহণ (২০০৮), এবাদত (২০০৯), কুসুম কুসুম প্রেম (২০১১), টাকা(The Ultimate Magic) ইত্যাদি।
প্রযোজক
রিয়াজ চলচ্চিত্র প্রযোজনা করেও সফলতা লাভ করেছেন। তিনি ২০০৫ সালে তুহিন বড়ুয়ার সাথে যৌথ ভাবে পথিক [১২][১০১] নামে একটি প্রযোজনা প্রতিষ্ঠান স্থাপন করেন। এই প্রতিষ্ঠানের অধীনে নির্মিত প্রথম চলচ্চিত্র হৃদয়ের কথা।[১][১২] এতে রিয়াজ নিজেই প্রধান ভূমিকায় অভিনয় করেন। এবং এই চলচ্চিত্র মুক্তি দেয়ার আগেই বাজারে মুক্তি দেওয়া হয় গানের অডিও এ্যালবাম, যা চলচ্চিত্র মুক্তির পূর্বেই শ্রুতারা সাদরে গ্রহণ করে। চলচ্চিত্রটি ২০০৬ সালের ১৮ অক্টোবর মুক্তি দেয়া হয় এবং বক্স অফিসে ব্যবসায়িকভাবে সফলতা অর্জন করে। পরে রিয়াজ চলচ্চিত্র প্রযোজনাতে আগ্রহী হয়ে উঠেন এবং মিডিয়ায় দেয়া বিভিন্ন সাক্ষাত্কারে তিনি জানান তাদের প্রতিষ্ঠানের পরবর্তী চলচ্চিত্রের নাম হৃদয় আছে যার সহ হৃদয় শিরোনামে আরো একটি চলচ্চিত্র হৃদয়ের মোহনায়। "হৃদয় আছে যার" ছবিটি পরিচালনা করার কথা ছিল ফেরদৌস হাসানের।[১০১]
- প্রযোজিত চলচ্চিত্র
- হৃদয়ের কথা - (২০০৬)
- হৃদয় আছে যার - (অসমাপ্ত উদ্যোগ)
- হৃদয়ের মোহনায় - (অসমাপ্ত উদ্যোগ)
টেলিভিশন
নাটকে অভিনয়
চলচ্চিত্রে অভিনয়ের পাশাপাশি বেশ কিছু টিভি নাটকে অভিনয় করেছেন রিয়াজ। অতিথি শিল্পী হিসেবে হুমায়ুন আহমেদ-এর হাবলঙ্গের বাজারে দিয়েই তার টেলিভিশন নাটকে যাত্রা শুরু হয়। এরপর বাদল দিনের প্রথম কদম ফুল-এ কাজ করেন।[১০২] এটি পরিচালনা করেন সাইদুল আনাম টুটুল।[১০২] বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধে বীরশ্রেষ্ঠ মতিউর রহমানের ভূমিকা ও কর্ম জীবন নিয়ে নির্মিত ডকুড্রামা অগ্নিবলাকা'য় মতিউর রহমান ভূমিকায় অভিনয় করেন রিয়াজ এবং মতিউর রহমানের স্ত্রী বীরজায়া মিলি রহমানের ভূমিকায় ছিলেন তারিন। এটি পরিচালনা করেছিলেন আব্দুল্লাহ রানা এবং প্রযোজনা করেছিলেন মাহমুদ ইকবাল।[২৪][২৫] পরবর্তীতে হুমায়ুন আহমেদের পরিচালনায় যমুনার জল দেখতে কালো ও এই বর্ষায় নাটক দুটিতে অভিনয় করেন।[১০৩] এছাড়াও তিনি হুমায়ুন আহমেদের বেশ কয়েকটি নাটকে অভিনয় করে দর্শকপ্রিয়তা পেয়েছেন। এরমধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো রহস্য, এটি পরিচালনা করেন মেহের আফরোজ শাওন।[১০৪] এস এ হক অলিকের টেলিছবি চিকেন টিক্কামাসালায় তার বিপরীতে অভিনয় করেন মডেল সারিকা।[১০৫] এছাড়াও তিনি অলিকের পরিচালনায় তুলিতে আঁকা স্বপ্ন ও মেম সাহেব টেলিছবি দুটিতে অভিনয় করেছেন। সাজ্জাদ সুমন পরিচালিত টেলিছবি অপরাহ্নের গল্প-তে তার বিপরীতে অভিনয় করেন ফারহানা মিলি।[১০৬] এসএম রিপন ও বদিউর রহমান সোহেলের যৌথ পরিচালনায় আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবসের পটভূমিতে নির্মিত প্রভাত ফেরী নাটকটিতে তিনি অভিনয় করেন।[১০৭] আহসান হাবীবের রচনা ও জুয়েল রানা'র পরিচালনায় প্রজেক্ট ট্রাফিক জ্যাম নাটকে সাবা'র বিপরীতে অভিনয় করেন তিনি।[১০৮]
এরপর প্রায় দেড় বছরের বিরতির পর আবার টেলিভিশনের জন্য অভিনয় শুরু করেন রিয়াজ। মার্চ ২০১৪ থেকে মোহন খান পরিচালিত একটি নাটক ও একটি টেলিছবিতে কাজ করছেন তিনি। নাটক ও টেলিছবিতে রিয়াজের বিপরীতে অভিনয় করবেন রোমানা। নাটকটি হলো সৈকতে ঘর আর টেলিছবিটি ভালোবাসার এক ফোঁটা জল।[১০৯][১১০] ১৪২১ বাংলা নববর্ষ উপলক্ষে নির্মিত দুটি নাটকে তিশার বিপরীতে অভিনয় করেছেন রিয়াজ। নাটক দুটি হলো সকাল আহমেদের এক বছর পরের সন্ধ্যা এবং সুমন ধরের গল্পে গল্পে ভালোবাসা।[১১১][১১২]
টেলিভিশন উপস্থাপকের ভূমিকা
রিয়াজ ২০০৭ সালের মেরিল-প্রথম আলো পূরস্কার অনুষ্ঠানে উপস্থাপকের দায়িত্ব পালন করেন।[১১৩] এতে জুটি হিসেবে তার সাথে ছিলেন অভিনেতা ফেরদৌস।[১১৪] এই অনুষ্ঠানটি চ্যানেল আই ও এটিএন বাংলা চ্যানেল দুটিতে প্রচার করা হয়। ২০০৯-২০১০ মৌসুমে তিনি শাহ সিমেন্ট ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেড আয়োজিত এটিএন বাংলায় প্রচারিত[১১৫] নির্মাণ শ্রমিকদের জন্য সঙ্গীত প্রতিভা অন্বেষণমূলক প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠান নির্মাণের তারকা[১১৬] এর টিভি উপস্থাপনা করেন তার স্ত্রী মুসফিকা তিনাকে সাথে নিয়ে।[১১৩][১১৭] ২০১০-এর সেপ্টেম্বরে ঈদুল ফিত্র উপলক্ষে নির্মাণের তারকা এর শিল্পীদের নিয়ে আয়োজন করা হয় বিশেষ পর্ব শাহ সিমেন্ট নির্মাণের তারকা ঈদ স্পেসাল, এটিও স্ত্রী তিনা'কে নিয়ে উপস্থাপনা করেন রিয়াজ। এটিও এটিএন বাংলায় প্রচার করা হয়।[১১৮] ২০১১ সালে ডিসেম্বরের শেষের দিকে বাংলাদেশ চলচ্চিত্র পরিচালক সমিতির ৩০ বছর পূর্তি উপলক্ষে আয়োজিত অনুষ্ঠান পূর্তি উৎসব তারার মেলা এর উপস্থাপনাও করেন তিনি, এখনে তার সাথে ছিলেন অভিনেত্রী মৌসুমী।[১১৯] এটি প্রচার করা হয় বৈশাখী টিভিতে। ২০১২ সালে অনুষ্ঠিত জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার ২০১০-এর উপস্থাপনা করেন রিয়াজ, এখানে তার সাথে ছিলেন মৌসুমী।[১২০] [১২১]
- উপস্থাপক
- মেরিল-প্রথম আলো পূরস্কার - ২০০৭ (ফেরদৌস-কে সাথে নিয়ে)
- নির্মাণের তারকা - ২০০৯-২০১০ (স্ত্রী তিনা-কে সাথে নিয়ে)[১১৭]
- নির্মাণের তারকা ঈদ স্পেসাল - ২০১০ (বিশেষ পর্ব ঈদুল ফিত্র)[১১৮]
- পূর্তি উৎসব তারার মেলা - ২০১১ (চলচ্চিত্র পরিচালক সমিতির ৩০ বছর পূর্তি উপলক্ষে)
- জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার ২০১০ - ২০১২ (মৌসুমী-কে সাথে নিয়ে)[১২০]
ব্যক্তিগত জীবন
রিয়াজ চলচ্চিত্রে বিভিন্ন নায়িকার সাথে জুটি বেঁধে দীর্ঘদিন একসাথে অভিনয় করেছেন। এদের মধ্যে উল্লেখযোগ্য নাম হলো শাবনূর ও পূর্ণিমা।[৮৯][১২২] অনেক দিন একসাথে কাজ করার ফলে সখ্য গড়ে উঠে এই দুই অভিনেত্রীর সাথে। ফলশ্রুতিতে বিভিন্ন সময়ে চলচ্চিত্রাঙ্গনে রিয়াজ-শাবনূরের প্রেমের খবর প্রকাশ হতে থাকে।[১২৩] এমনকি তাদের প্রেম ও গোপন বিয়ের খবর ঝড় তুলেছিল ২০০০ সালের প্রথম পর্যন্ত চলচ্চিত্র এবং এ অঙ্গনের বাইরে।[১২২] এছাড়া পূর্নিমার সাথেও তার সম্পর্কের খবরও কিছুদিন লোকমুখে শোনা গিয়েছিল। রিয়াজ ২০০৭ সালের ১৮ ডিসেম্বর ২০০৪-এর বিনোদন বিচিত্রার ফটো সুন্দরী বিজয়ী মডেল মুশফিকা তিনার সঙ্গে বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হন।[১২২][১২৪][১২৫] বিয়ের প্রায় আট বছর পর ২০১৫ সালের ১ জুন তিনি কন্যা সন্তানের পিতা হন।[১২৬] ২০২১ সালের ২৮শে মার্চ তিনি কোভিড-১৯ এ আক্রান্ত হন। তিনি বাসায় চিকিৎসা নেয়া শুরু করেছেন। এছাড়া এর আগে তিনি হৃদরোদে আক্রান্ত হয়েছিলেন। তার হৃৎপিন্ডে রিং পড়ানো হয়েছে।[১২৭]
সমালোচনা
২০২৪ সালে সংঘটিত কোটা সংস্কার আন্দোলনে ছাত্র-জনতার উপর স্বৈরাচার আওয়ামী লীগ সরকারের দমন-পীড়ন চলাকালে সরকারের পক্ষে অবস্থান নিয়েছিলেন রিয়াজ। আন্দোলন চলাকালীন সময়ে রিয়াজ সহ স্বৈরাচার আওয়ামী পন্থী শিল্পীদের একাংশ চিত্রনায়ক ফেরদৌসের নেতৃত্বে হোয়াটসঅ্যাপে 'আলো আসবেই' নামের একটি গ্রুপে আন্দোলনের বিরুদ্ধে সক্রিয় ছিলেন।[১২৮][১২৯] অসহযোগ আন্দোলন পরবর্তী সময়ে ৩ সেপ্টেম্বর ২০২৪ তারিখে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ঐ হোয়াটসঅ্যাপ গ্রুপ সংশ্লিষ্ট কিছু স্ক্রিনশট ছড়িয়ে পড়ে।[১৩০][১৩১]
জন-সচেতনতা মূলক কর্মকাণ্ড
রিয়াজ চলচ্চিত্রে ও টেলিভিশনে অভিনয়ের পাশাপাশি কিছু জন-সচেতনতা মূলক কর্মসূচিতে অংশগ্রহণ করে থাকেন। তিনি রাজবাড়িতে ব্যক্তিগত উদ্যোগে একটি দাতব্য চিকিৎসালয় প্রতিষ্ঠা করেছেন।[১৮] তিনি বাংলাদেশের মানুষকে মহামারী এইচআইভি/এইডস ও মরণ ব্যাধি এবং বাংলাদেশের প্রধান জনস্বাস্থ্য সমস্যা যক্ষ্মা সম্পর্কে সচেতন করার লক্ষ্যে গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের অধীনে জাতীয় এইচআইভি/এইডস নিয়ন্ত্রণ কার্যক্রম এর টেলিভিশন প্রচারনায় অংশগ্রহণ করেন।[১৮] পাশাপাশি জাতীয় যক্ষ্মা নিয়ন্ত্রণ কার্যক্রম (এনটিসিপি) কর্মসূচিতে অংশগ্রহণ করেছেন তিনি। এই কর্মসূচির আওতায় তিনি টেলিভিশন বিজ্ঞাপনে অংশগ্রহণ, শহর/উপ-শহরের বাস টার্মিনাল, রেলস্টেশন ও অন্যান্য লোকমুখর স্থান সমূহে তার প্রতিকৃতি সংবলিত বিলবোর্ড স্থাপনের অনুমোদন ও হাসপাতাল/নগর চিকিৎসা কেন্দ্রে লিফলেট বিলি করে থাকেন।
১৫ ফেব্রুয়ারি, ২০১২ তারিখে তিনি বাংলাদেশে হকি খেলাকে জনপ্রিয় করে তোলার লক্ষ্যে শুভেচ্ছা দূত হিসেবে বাংলাদেশ হকি ফেডারেশনের সাথে চুক্তিবদ্ধ হন।[১৩২] ৫ এপ্রিল ২০১২ থেকে স্বেচ্ছায় রক্তদানকারী সংগঠন ‘মানুষ’-এর নতুন শুভেচ্ছা দূত হিসেবে রিয়াজ দায়িত্ব গ্রহণ করেন।[১৩৩][১৩৪][১৩৫][১৩৬] এতে তিনি দেশে এবং বিদেশে সবাইকে এই সংগঠনের কার্যক্রমের বিষয়ে সচেতন, প্রচার ও প্রসারে ভূমিকা রাখবেন।[১৩৪] এর আগে এই সংগঠনের শুভেচ্ছা দূত ছিলেন বিশিষ্ট চলচ্চিত্র নির্মাতা তারেক মাসুদ।[১৩৫][১৩৬] নিরাপদ মাতৃত্ব 'শ্লোগান' নিয়ে ইউএনএফপিএ মাতৃস্বাস্থ্য উন্নয়ন ও মাতৃমৃত্যু রোধে বাস ব্রান্ডিং এ কার্যক্রমে ইউএনএফপিএ’র বাংলাদেশ প্রতিনিধিত্ব করছেন অভিনেত্রী মৌসুমী ও রিয়াজ।[১৩৭][১৩৮][১৩৯]
সামাজিক সচেতনতামূলক নাটকে কাজ করতে পেরে রিয়াজ নিজেও উচ্ছ্বসিত। তিনি বললেন, অভিনয়শিল্পী হিসেবে আমাদের কিন্তু কিছু দায়বদ্ধতাও আছে। এই ধরনের নাটকে কাজ করার মধ্য দিয়ে সমাজের কিছুটা উপকার হয়। মানুষ সচেতন হয়। নিজের কাছেও ভালো লাগে।[১৪০]
২০১৪ সালের শেষ দিকে রিয়াজ একটি তথ্যচিত্রে অভিনয় করেন। দেশের কমিউনিটি ক্লিনিকের কার্যক্রম নিয়ে তথ্যচিত্রটি নির্মিত হয়েছে। সৈয়দ আওলাদ পরিচালিত তথ্যচিত্রটির নাম 'কুসুমপুরের দুনিয়া। কুসুমপুরের দুনিয়া তথ্যচিত্রটি বাংলাদেশ টেলিভিশনে প্রচার করা হবে। বর্তমানে এটি সরকারিভাবে জেলায় উপজেলায় প্রদর্শন করা হচ্ছে। তথ্যচিত্রটিতে রিয়াজের সাথে অভিনয় করেন হাজার বছর ধরে চলচ্চিত্রের টুনি খ্যাত অভিনেত্রী শশী।[১৪০][১৪১][১৪২][১৪৩][১৪৪]
মূল্যায়ন
রিয়াজ তার অভিনয় পারদর্শিতার কারণে অভিনয় জীবন শুরুর প্রায় দুই বছরের মধ্যে একজন নির্ভরযোগ্য অভিনেতা হিসেবে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করেন এবং প্রযোজক ও নির্মাতাদের পছন্দের পাত্রে পরিনত হন। এর সুবাদে শুরু থেকেই খ্যাতিমান ও নতুন নির্মাতাদের পছন্দের শীর্ষে ছিলেন তিনি। এছাড়া চলচ্চিত্র নির্মাণ ছেড়ে দিয়েছিলেন এমন কয়েকজন গুণী নির্মাতা আবার চলচ্চিত্র নির্মানে আগ্রহী হয়ে উঠেন রিয়াজ অভিনীত কিছু চলচ্চিত্রের সাফল্য দেখে, এদেঁর মধ্যে উল্লেখযোগ্য নাম আমজাদ হোসেন (সুন্দরী বধু) এবং মতিউর রহমান পানু (মনের মাঝে তুমি)।
রিয়াজ ২০০৪ সালে হুমায়ুন আহমেদ নির্মিত বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধ ভিত্তিক চলচ্চিত্র শ্যামল ছায়ায় মাওলানা সোলেমান'র চরিত্রে অভিনয় করে সহশিল্পী হুমায়ুন ফরীদি ও চলচ্চিত্র বোদ্ধাদের প্রশংসা কুড়ান।[১৪৫]
২০০৫ সালের মুক্তিপ্রাপ্ত হাজার বছর ধরে চলচ্চিত্রে অভিনয়ের জন্য রিয়াজ পারিশ্রমিক হিসাবে নিয়েছিলেন শুধুমাত্র ১০১ টাকা।[৩৮][৩৯] ভালো অভিনয় পারদর্শিতার ফলে তিনি তিনবার জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার লাভ করেন।[১৪৬] সাধারণ মানুষের কাছে জনপ্রিয়তা থাকায় তিনি ক্রীড়া সংগঠনের শুভেচ্ছা দূত ও পণ্য উপস্থাপক (ব্র্যান্ড অ্যাম্বাসাডর) হিসেবে দায়িত্ব পালনসহ নানাবিধ জন-সচেতনতা মূলক কর্মসূচিতে অংশগ্রহণ করেছেন।
সম্মাননা
রিয়াজ তার সুঅভিনয়ের জন্য দীর্ঘ অভিনয় জীবনে পেয়েছেন অসংখ্য সম্মাননা। এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো; বাংলাদেশ সরকার প্রদত্ত একমাত্র রাষ্ট্রীয় সম্মাননা জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার। সেরা চলচ্চিত্র অভিনেতা হিসেবে তিনি তিনবার এই পুরস্কার লাভ করেন।[১৪৭] এবং মেরিল-প্রথম আলো পূরস্কার-এ দুইবার সমালোচকদের রায়ে সহ সর্বমোট সাত'বার সেরা চলচ্চিত্র অভিনেতা হিসেবে নির্বাচিত হয়েছেন।
জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার
- বিজয়ী
বছর | শ্রেণী | চলচ্চিত্র | ফলাফল |
---|---|---|---|
২০০০ | সেরা অভিনেতা | দুই দুয়ারী | বিজয়ী |
২০০০ | সেরা অভিনেতা | দারুচিনি দ্বীপ | বিজয়ী |
২০০৮ | সেরা অভিনেতা | কি যাদু করিলা | বিজয়ী |
মেরিল-প্রথম আলো পুরস্কার
- বিজয়ী
- সেরা অভিনেতা - প্রাণের চেয়ে প্রিয় (১৯৯৮)
- সেরা অভিনেতা - "শ্বশুরবাড়ী জিন্দাবাদ (২০০১)
- সেরা অভিনেতা - প্রেমের তাজ মহল (২০০২)
- সেরা অভিনেতা - মনের মাঝে তুমি (২০০৩)[৩৭]
- সেরা অভিনেতা (সমালোচক) - শাস্তি (২০০৪)
- সেরা অভিনেতা (সমালোচক) - হাজার বছর ধরে (২০০৫)[৪০][১৪৮]
- সেরা অভিনেতা - হৃদয়ের কথা (২০০৬)
আরও দেখুন
- রিয়াজ অভিনীত চলচ্চিত্রের তালিকা
- রিয়াজ অভিনীত নাটকের তালিকা
- রিয়াজ গৃহীত পুরস্কার এবং মনোনয়ন তালিকা
- জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার (বাংলাদেশ)
- বাংলাদেশের চলচ্চিত্র
তথ্যসূত্র
- ↑ ক খ গ ঘ ঙ চ ছ জ ঝ ঞ ট দৈনিক মানবজমিন, বিনোদন, তারকার ডায়েরি, পৃষ্ঠাঃ ১৬, মুদ্রিত সংস্করণ, ১৫ নভেম্বর, ২০১১ইং, সংগৃহীতঃ ১২ ফেব্রুয়ারি, ২০১২
- ↑ ক খ গ ঘ নন্দন (জানুয়ারি ৩০, ২০১৪)। "ভালবাসার কারিগর - রিয়াজ"। দৈনিক সমকাল। ৪ ফেব্রুয়ারি ২০১৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ এপ্রিল ২০, ২০১৪।
- ↑ প্রিতম, নুসরাত জাহান (১২ জুন ২০১৪)। "The Charming Riaz"। দ্য ডেইলি সান। ঢাকা, বাংলাদেশ। ৩ সেপ্টেম্বর ২০১৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৩০ আগস্ট ২০১৪।
- ↑ মেঘলা রহমান বৃষ্টি (১৯ ফেব্রুয়ারি ২০১০)। "অভিনয়ে সেরা রিয়াজ ও পপি"। দৈনিক কালের কণ্ঠ। ঢাকা, বাংলাদেশ। ২ জানুয়ারি ২০১৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৪ মার্চ ২০১২।
- ↑ "র্যাবের কমান্ডিং অফিসার রিয়াজ"। দৈনিক আমাদের সময় (ইংরেজি ভাষায়)। ২ নভেম্বর ২০১৯। সংগ্রহের তারিখ ২০ ডিসেম্বর ২০১৯।
- ↑ বিনোদন প্রতিবেদক (জুলাই ৩, ২০১৪)। "বিচারকের আসনে রিয়াজ-কুসুম"। দৈনিক প্রথম আলো। ঢাকা, বাংলাদেশ। সংগ্রহের তারিখ আগস্ট ২০, ২০১৪।
- ↑ আনন্দ প্রতিদিন প্রতিবেদক (জুলাই ২, ২০১৪)। "এবার বিচারক রিয়াজ-কুসুম"। দৈনিক সমকাল। ঢাকা, বাংলাদেশ। ২৪ আগস্ট ২০১৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ আগস্ট ২০, ২০১৪।
- ↑ বিনোদন প্রতিবেদক (এপ্রিল ২৯, ২০১৪)। "আবার হ্যান্ডসাম খোঁজার পালা"। দৈনিক প্রথম আলো। ঢাকা, বাংলাদেশ। সংগ্রহের তারিখ এপ্রিল ২৯, ২০১৪।
- ↑ শোবিজ প্রতিবেদক (এপ্রিল ২৯, ২০১৪)। "শুরু হলো ফেয়ার অ্যান্ড হ্যান্ডসাম চ্যানেল আই প্রতিযোগিতা"। দৈনিক বাংলাদেশ প্রতিদিন। ঢাকা, বাংলাদেশ। ৩ মে ২০১৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ এপ্রিল ২৯, ২০১৪।
- ↑ স্টাফ রিপোর্টার (এপ্রিল ২৯, ২০১৪)। "শুরু হলো 'ফেয়ার অ্যান্ড হ্যান্ডসাম-চ্যানেল আই হ্যান্ডসাম দি আলটিমেট ম্যান'"। দৈনিক মানবজমিন। ঢাকা, বাংলাদেশ। ৩০ এপ্রিল ২০১৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ এপ্রিল ২৯, ২০১৪।
- ↑ Art and Entetaiment (মে ৩, ২০১৪)। "Handsome The Ultimate Man New Adventure With Season 2"। The Daily Star। ঢাকা, বাংলাদেশ। সংগ্রহের তারিখ ১০ মে ২০১৪।
- ↑ ক খ গ ঘ ঙ চ ছ জ ঝ ঞ ট ঠ ড দ্য ডেইলি স্টার (আগস্ট ৪, ২০০৬)। ""There is no ingenuity in our current films"-- Riaz"। Mahmuda Afroz (ইংরেজি ভাষায়)। ঢাকা, বাংলাদেশ। জানুয়ারি ৬, ২০১৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ফেব্রুয়ারি ১২, ২০১২।
- ↑ ক খ গ ঘ দৈনিক কালের কণ্ঠ (৬ মে ২০১০)। "'ইচ্ছে ছিল আর্কিটেক্ট হওয়ার'"। রঙের মেলা। ঢাকা, বাংলাদেশ। ১৪ অক্টোবর ২০১৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৩১ মার্চ ২০১২।
- ↑ Arumana (জানুয়ারি ২০, ২০১১)। "Riaz uddin ahamed siddique"। People Face of Bangladesh। ঢাকা, বাংলাদেশ। ২৭ ফেব্রুয়ারি ২০১৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ জুলাই ৪, ২০১২।
- ↑ আনন্দ প্রতিদিন প্রতিবেদক (৯ নভেম্বর ২০০৯)। "রিয়াজের নতুন ব্যবসা প্রতিষ্ঠান"। দৈনিক সমকাল। ঢাকা, বাংলাদেশ।
- ↑ নিজস্ব প্রতিবেদক (১৩ এপ্রিল ২০১১)। "আশিয়ান গ্রুপের পরিচালক হলেন রিয়াজ"। দৈনিক কালের কণ্ঠ। ঢাকা, বাংলাদেশ। সংগ্রহের তারিখ ২৯ এপ্রিল ২০১২।
- ↑ ক খ গ পারভেজ আহমেদ (২২ মার্চ ২০১৪)। "অল্প সময়েই ভালবাসা পেয়েছি: রিয়াজ"। showbiztimes.নেট। ঢাকা, বাংলাদেশ। ১৯ মার্চ ২০১৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২২ মার্চ ২০১৪।
- ↑ ক খ গ ঘ ঙ প্রাবন্ধিক (২৭ ফেব্রুয়ারি ২০১৪)। "সুদর্শন নায়ক রিয়াজ"। দৈনিক আজাদী। ঢাকা, বাংলাদেশ। ২০১৫-১০-২৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১ জুলাই ২০১৪।
- ↑ "তারায় তারায় আত্মীয়তা"। www.bd-pratidin.com। সংগ্রহের তারিখ ২২ জানুয়ারি ২০১৪।[স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ]
- ↑ ক খ "বিনোদন জগতে আত্মীয়তার বন্ধন যারা আছেন"। redtimesbd.com। ২৭ নভেম্বর ২০১০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৮ মার্চ ২০১১।
- ↑ ক খ গ মাহফুজুর রহমান (সেপ্টেম্বর ৮, ২০১০)। "ফিরে দেখা ঈদের ছবি"। দৈনিক ইত্তেফাক। Archived from the original on ৯ জুলাই ২০১২। সংগ্রহের তারিখ ১৩ ফেব্রুয়ারি ২০১২।
- ↑ ক খ গ ঘ ঙ চ ছ জ ঝ ঞ ট ঠ ড বিনোদন প্রতিদিন (অক্টোবর ২১, ২০১০)। "রিয়াজ"। দৈনিক ইত্তেফাক। ঢাকা, বাংলাদেশ। সংগ্রহের তারিখ ফেব্রুয়ারি ১৩, ২০১২।
- ↑ ক খ গ শোবিজ প্রতিবেদক (২৩ সেপ্টেম্বর ২০১৪)। "নিয়তির নির্মম পরিহাস"। দৈনিক বাংলাদেশ প্রতিদিন। ঢাকা, বাংলাদেশ। ২৪ সেপ্টেম্বর ২০১৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৩ সেপ্টেম্বর ২০১৪।
- ↑ ক খ আনন্দ কণ্ঠ (১৭ এপ্রিল ২০১৪)। "প্রত্যাবর্তন এবং অতঃপর রিয়াজ..."। দৈনিক জনকণ্ঠ। ঢাকা, বাংলাদেশ। সংগ্রহের তারিখ এপ্রিল ২৭, ২০১৪।[স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ]
- ↑ ক খ আনন্দ কণ্ঠ (৬ মে ২০১৪)। "রিয়াজের দিনলিপি"। দৈনিক যায়যায়দিন। ঢাকা, বাংলাদেশ। সংগ্রহের তারিখ ১১ মে ২০১৪।
- ↑ Bangladesh News Agency (BSS), Dhaka (সেপ্টেম্বর ১০, ২০০৩)। "PM to distribute film awards today"। দ্য ডেইলি স্টার (ইংরেজি ভাষায়)। ঢাকা, বাংলাদেশ। সংগ্রহের তারিখ ফেব্রুয়ারি ১২, ২০১২।
- ↑ বিনোদন (১৫ মার্চ ২০১৪)। "চলচ্চিত্র"। দৈনিক সমকাল। ঢাকা, বাংলাদেশ। ৫ মার্চ ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২২ মার্চ ২০১৪।
- ↑ ক খ Cultural Correspondent (আগস্ট ১৩, ২০০৬)। "Film awards, The glitterati turn up in full strength"। দ্য ডেইলি স্টার (ইংরেজি ভাষায়)। ঢাকা, বাংলাদেশ। সংগ্রহের তারিখ ১৬ ফেব্রুয়ারি ২০১২।
- ↑ আনন্দ (৩ নভেম্বর ২০১২)। "ঈদে আমার সেরা কাজ"। দৈনিক প্রথম আলো। ঢাকা, বাংলাদেশ। সংগ্রহের তারিখ ফেব্রুয়ারি ১২, ২০১২।[স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ]
- ↑ ক খ শ্রাবণী হালদার। "ঢাকাই ছবির ভিনদেশি নায়িকারা"। দৈনিক কালের কণ্ঠ। ঢাকা, বাংলাদেশ। ১৪ অক্টোবর ২০১৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৬ ফেব্রুয়ারি ২০১২।
- ↑ ক খ গ ঘ Cultural Correspondent (১৮ জানুয়ারি ২০০৫)। "Film Review Wrong Number: An entertaining movie"। দ্য ডেইলি স্টার (ইংরেজি ভাষায়)। ঢাকা, বাংলাদেশ। সংগ্রহের তারিখ ১৬ ফেব্রুয়ারি ২০১২।
- ↑ Culture (জুলাই ২৭, ২০০৫)। "UK channel to air Bangla movies"। দ্য ডেইলি স্টার (ইংরেজি ভাষায়)। ঢাকা, বাংলাদেশ। সংগ্রহের তারিখ ১৬ ফেব্রুয়ারি ২০১২।
- ↑ Ershad Kamol (সেপ্টেম্বর ১৫, ২০০৫)। "Honours Shyamol Chhaya going to the Oscars"। দ্য ডেইলি স্টার (ইংরেজি ভাষায়)। ঢাকা, বাংলাদেশ। সংগ্রহের তারিখ ১৬ ফেব্রুয়ারি ২০১২।
- ↑ Culture (ফেব্রুয়ারি ১৫, ২০০৬)। "Honours Shyamol Chhaya going to the Oscars"। দ্য ডেইলি স্টার (ইংরেজি ভাষায়)। ঢাকা, বাংলাদেশ। সংগ্রহের তারিখ ১৬ ফেব্রুয়ারি ২০১২।
- ↑ ক খ গ Cultural Correspondent (জুন ২৭, ২০০৪)। "Tagore's Shasti goes on celluloid, Chashi makes another movie based on literary piece"। দ্য ডেইলি স্টার (ইংরেজি ভাষায়)। ঢাকা, বাংলাদেশ। সংগ্রহের তারিখ ১৬ ফেব্রুয়ারি ২০১২।
- ↑ Karim Waheed (আগস্ট ১০, ২০০৫)। "Tagore's short story on celluloid, Shubha premiered at Balaka"। দ্য ডেইলি স্টার (ইংরেজি ভাষায়)। ঢাকা, বাংলাদেশ। সংগ্রহের তারিখ ১৬ ফেব্রুয়ারি ২০১২।
- ↑ ক খ Staff Correspondent (মে ২২, ২০০৪)। "Meril-Prothom Alo Award handed over"। দ্য ডেইলি স্টার (ইংরেজি ভাষায়)। ঢাকা, বাংলাদেশ। সংগ্রহের তারিখ ১৬ ফেব্রুয়ারি ২০১২।
- ↑ ক খ গ ঘ Kausar Islam Ayon (এপ্রিল ২৮, ২০০৪)। "I'm making my dream film Haajar Bachhar Dhorey' --Suchanda"। দ্য ডেইলি স্টার (enThe Daily Star ভাষায়)। ঢাকা, বাংলাদেশ। নভেম্বর ১৩, ২০১৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ফেব্রুয়ারি ১৩, ২০১২।
- ↑ ক খ Nayeem Hasan (২০০৬)। "Biography for Riaz - Salary"। IMDb। Wordwide। সংগ্রহের তারিখ মার্চ ৮, ২০১৩।
- ↑ ক খ Staff Corresponden (মে ১৩, ২০০৬)। "Meril-Prothom Alo awards for 2005 given"। দ্য ডেইলি স্টার (ইংরেজি ভাষায়)। ঢাকা, বাংলাদেশ। সংগ্রহের তারিখ ফেব্রুয়ারি ১৯, ২০১২।
- ↑ ক খ আলাউদ্দীন মাজিদ। "আর অভিনয় নয় : রিয়াজ"। বাংলাদেশ প্রতিদিন। ১৭ জানুয়ারি ২০১৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৮ মার্চ ২০১১।
- ↑ Ershad Kamol (মার্চ ২৮, ২০০৬)। "Morshedul Islam's Khelaghar Of love and war on celluloid"। দ্য ডেইলি স্টার (ইংরেজি ভাষায়)। ঢাকা, বাংলাদেশ। সংগ্রহের তারিখ ফেব্রুয়ারি ১৪, ২০১২।
- ↑ glitz.bdnews24.com। "মাহমুদুল হকের `খেলাঘর' যেভাবে ছবি হলো"। ঢাকা, বাংলাদেশ: glitz.bdnews24.com। ৮ মার্চ ২০১২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৪ ফেব্রুয়ারি ২০১২।
- ↑ Arts & Entertainment (মে ২৩, ২০০৮)। "BFFS announces winners of Film Award '06"। দ্য ডেইলি স্টার (ইংরেজি ভাষায়)। ঢাকা, বাংলাদেশ। সংগ্রহের তারিখ ফেব্রুয়ারি ১৪, ২০১২।
- ↑ ক খ Khalid-Bin-Habib (এপ্রিল ৭, ২০০৬)। "Celluloid Na Bolona: A quintessential love triangle"। দ্য ডেইলি স্টার (ইংরেজি ভাষায়)। ঢাকা, বাংলাদেশ। সংগ্রহের তারিখ ১৬ ফেব্রুয়ারি ২০১২।
- ↑ ক খ Arts & Entertainment (এপ্রিল ১৮, ২০০৮)। "A visit to "Daruchini Dwip""। দ্য ডেইলি স্টার (ইংরেজি ভাষায়)। ঢাকা, বাংলাদেশ। সংগ্রহের তারিখ ১৬ ফেব্রুয়ারি ২০১২।
- ↑ ক খ Cultural Correspondent (আগস্ট ৩১, ২০০৭)। "A visit to "Daruchini Dwip""। দ্য ডেইলি স্টার (ইংরেজি ভাষায়)। ঢাকা, বাংলাদেশ। সংগ্রহের তারিখ ১৬ ফেব্রুয়ারি ২০১২।
- ↑ Nadia Sarwat (অক্টোবর ২৫, ২০০৮)। "National Film Awards generate enthusiasm"। দ্য ডেইলি স্টার (ইংরেজি ভাষায়)। ঢাকা, বাংলাদেশ। সংগ্রহের তারিখ ১৬ ফেব্রুয়ারি ২০১২।
- ↑ ক খ গ বিডিনিউজটুয়েন্টিফোরডটকম (২৪ সেপ্টেম্বর ২০০৭)। "ঈদে সিঙ্গাপুরে মুক্তি পাচ্ছে মৌসুমীর 'একজন সঙ্গে ছিল'"। bdnews24। ঢাকা, বাংলাদেশ। সংগ্রহের তারিখ ২৪ অক্টোবর ২০১১।[স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ]
- ↑ আনন্দ (১৮ ফেব্রুয়ারি ২০১০)। "আট ছয় পাঁচ"। দৈনিক প্রথম আলো। ঢাকা, বাংলাদেশ। ৩১ জুলাই ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৮ মে ২০১২।
- ↑ Ershad Kamol (১৯ ফেব্রুয়ারি ২০১০)। "The story of an Unexpected Success"। দ্য ডেইলি স্টার (ইংরেজি ভাষায়)। ঢাকা, বাংলাদেশ। সংগ্রহের তারিখ ১৪ ফেব্রুয়ারি ২০১২।
- ↑ ক খ গ বিনোদন প্রতিবেদক (১২ ফেব্রুয়ারি ২০১০)। "শ্রেষ্ঠ চলচ্চিত্র 'চন্দ্রগ্রহণ', অভিনেতা রিয়াজ, অভিনেত্রী পপি - জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার ২০০৮ ঘোষণা"। দৈনিক প্রথম আলো। ঢাকা, বাংলাদেশ। ২০১৩-১০-১৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৪ ফেব্রুয়ারি ২০১২।
- ↑ Ershad Komol (১৩ আগস্ট ২০০৮)। ""Megher Koley Rode" Generating awareness on HIV/AIDS"। দ্য ডেইলি স্টার (ইংরেজি ভাষায়)। ঢাকা, বাংলাদেশ। সংগ্রহের তারিখ ১৪ ফেব্রুয়ারি ২০১২।
- ↑ Khalid-Bin-Habib (১১ আগস্ট ২০০৬)। "Movie watch Nargis Akhter's latest venture 'Megher Koley Roud"। দ্য ডেইলি স্টার (ইংরেজি ভাষায়)। ঢাকা, বাংলাদেশ। সংগ্রহের তারিখ ১৪ ফেব্রুয়ারি ২০১২।
- ↑ Arts & Entertainment (১৩ জানুয়ারি ২০১০)। "National Film Awards '08 announced"। দ্য ডেইলি স্টার (ইংরেজি ভাষায়)। ঢাকা, বাংলাদেশ। সংগ্রহের তারিখ ১৪ ফেব্রুয়ারি ২০১২।
- ↑ Arts & Entertainment (১২ এপ্রিল ২০১০)। "National Film Award winners' reactions"। দ্য ডেইলি স্টার (ইংরেজি ভাষায়)। ঢাকা, বাংলাদেশ। সংগ্রহের তারিখ ১৪ ফেব্রুয়ারি ২০১২।
- ↑ মেঘলা রহমান বৃষ্টি (১৯ ফেব্রুয়ারি ২০১০)। "অভিনয়ে সেরা রিয়াজ ও পপি"। www.dailykalerkantho.com। ২ জানুয়ারি ২০১৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৮ মার্চ ২০১১।
- ↑ ক খ আনন্দ প্রতিদিন (৪ জুলাই ২০০৯)। "এক বছর নাটক থেকে দূরে"। দৈনিক সমকাল। ঢাকা, বাংলাদেশ। ১৫ অক্টোবর ২০১৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৭ ফেব্রুয়ারি ২০১২।
- ↑ আনন্দ (২৫ মার্চ ২০১০)। "বড় পর্দার চূড়ান্ত পাঁচ"। দৈনিক প্রথম আলো। ঢাকা, বাংলাদেশ। সংগ্রহের তারিখ ১৭ ফেব্রুয়ারি ২০১২।[স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ]
- ↑ ক খ বিনোদন রিপোর্ট (২৫ অক্টোবর ২০০৯)। "৩০ অক্টোবর মুক্তি পাচ্ছে চিরদিন আমি তোমার"। দৈনিক আমার দেশ। ঢাকা, বাংলাদেশ। ৪ মার্চ ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৭ ফেব্রুয়ারি ২০১২।
- ↑ বিনোদন প্রতিবেদক (১ অক্টোবর ২০০৯)। "তিন তারকার 'চিরদিন আমি তোমার'"। দৈনিক প্রথম আলো। ঢাকা, বাংলাদেশ। সংগ্রহের তারিখ ১৭ ফেব্রুয়ারি ২০১২।[স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ]
- ↑ নন্দন (৩০ অক্টোবর ২০০৯)। "চিরদিন আমি তোমার"। দৈনিক সমকাল। ঢাকা, বাংলাদেশ। ১৫ অক্টোবর ২০১৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৭ ফেব্রুয়ারি ২০১২।
- ↑ ক খ গ আজ আনন্দ (৬ জানুয়ারি ২০১০)। "রিয়াজ-অপুর বাজাও বিয়ের বাজনা"। দৈনিক ডেসটিনি। ঢাকা, বাংলাদেশ। ১৭ ফেব্রুয়ারি ২০২১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৭ ফেব্রুয়ারি ২০১২।
- ↑ ক খ গ ঘ ঙ চ ছ আজ আনন্দ (১৬ ফেব্রুয়ারি ২০১০)। "একসঙ্গে তাঁরা দুইজন"। দৈনিক ডেসটিনি। ঢাকা, বাংলাদেশ। ৪ মার্চ ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৭ জুলাই ২০১২।
- ↑ ক খ বিনোদন (৬ এপ্রিল ২০১১)। "অনেক দিন পর রিয়াজ"। দৈনিক মানবজমিন। ঢাকা, বাংলাদেশ। সংগ্রহের তারিখ ১৭ জুলাই ২০১২।
- ↑ বিনোদন প্রতিবেদক (৭ এপ্রিল ২০১১)। "চলচ্চিত্রে চৈতির অভিষেক, নায়ক রিয়াজ"। দৈনিক প্রথম আলো। ঢাকা, বাংলাদেশ। সংগ্রহের তারিখ ১৭ জুলাই ২০১২।[স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ]
- ↑ ক খ বিনোদন প্রতিবেদক (২৭ আগস্ট ২০১১)। "ছোট পর্দায় 'দুই পুরুষ' নিয়ে মৌসুমী ও রিয়াজ"। দৈনিক প্রথম আলো। ঢাকা, বাংলাদেশ। সংগ্রহের তারিখ ১৭ জুলাই ২০১২।[স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ]
- ↑ অনলাইন প্রতিবেদক (৭ আগস্ট ২০১১)। "ফেরদৌস-মৌসুমী-রিয়াজের 'কুসুম কুসুম প্রেম'"। দৈনিক প্রথম আলো। ঢাকা, বাংলাদেশ। সংগ্রহের তারিখ ১৮ ফেব্রুয়ারি ২০১২।[স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ]
- ↑ বিনোদন (১০ অক্টোবর ২০১১)। "অমিত হাসানের 'কে আপন কে পর' ছবিতে যুক্ত হলো মিডিয়া পার্টনার"। দৈনিক মানবজমিন। ঢাকা, বাংলাদেশ। সংগ্রহের তারিখ ফেব্রুয়ারি ১৩, ২০১২।
- ↑ ক খ গ বিনোদন (৩০ জানুয়ারী ২০১১)। "আসছে রিয়াজ-পূর্ণিমার 'বন্ধু তুমি আমার'"। দৈনিক মানবজমিন। ঢাকা, বাংলাদেশ। সংগ্রহের তারিখ ১৮ ফেব্রুয়ারি ২০১২।
- ↑ বিনোদন প্রতিবেদক (২৪ মে ২০১০)। "শেষ হলো 'শিরি ফরহাদ'"। দৈনিক প্রথম আলো। ঢাকা, বাংলাদেশ। ২০১৭-১১-০৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৮ ফেব্রুয়ারি ২০১২।
- ↑ শোবিজ প্রতিবেদক (আগস্ট ৫, ২০১২)। "আবারও বড় পর্দায় রিয়াজ-শাবনূর"। দৈনিক বাংলাদেশ প্রতিদিন। ঢাকা, বাংলাদেশ। সংগ্রহের তারিখ আগস্ট ২৫, ২০১২।
- ↑ ক খ আনন্দ কণ্ঠ (১৪ ফেব্রুয়ারি ২০১৪)। "আজ মুক্তি পাচ্ছে ৫ চলচ্চিত্র"। দৈনিক জনকণ্ঠ। ঢাকা, বাংলাদেশ। ২০১৪-০৮-০৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ এপ্রিল ২৭, ২০১৪।
- ↑ ক খ "পেশাদারির উন্নতি হয়নি: রিয়াজ"। www.prothom-alo.com। ১২ ফেব্রুয়ারি ২০১৪। সংগ্রহের তারিখ ১৬ ফেব্রুয়ারি ২০১৪।
- ↑ বিনোদন (২৩ মার্চ ২০১২)। "রিয়াজ-আমিনের 'লোভে পাপ পাপে মৃত্যু'"। দৈনিক মানবজমিন। ঢাকা, বাংলাদেশ। সংগ্রহের তারিখ ৩০ এপ্রিল ২০১২।
- ↑ শোবিজ প্রতিবেদক (আগস্ট ৫, ২০১২)। "আমিন খান এবার ভিলেন"। দৈনিক বাংলাদেশ প্রতিদিন। ঢাকা, বাংলাদেশ। সংগ্রহের তারিখ আগস্ট ২৫, ২০১২।
- ↑ সংস্কৃতি অঙ্গন (৭ জানুয়ারি ২০১০)। "মাধবীতে জুটি গড়ছেন রিয়াজ-রোমানা"। দৈনিক জনকণ্ঠ। ঢাকা, বাংলাদেশ। সংগ্রহের তারিখ ফেব্রুয়ারি ১২, ২০১২।[স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ]
- ↑ Dhaka Live (১ নভেম্বর ২০১৪)। "Shabnur will return to silver screen with Riaz"। Daily Independent (English ভাষায়)। ঢাকা, বাংলাদেশ। সংগ্রহের তারিখ ২৩ নভেম্বর ২০১৪।
- ↑ শোবিজ প্রতিবেদক (১ নভেম্বর ২০১৪)। "আবারও নিয়মিত রিয়াজ-শাবনূর"। দৈনিক বাংলাদেশ প্রতিদিন। ঢাকা, বাংলাদেশ। ৩ নভেম্বর ২০১৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১ নভেম্বর ২০১৪।
- ↑ ক খ দৈনিক বাংলাদেশ প্রতিদিন (৪ সেপ্টেম্বর ২০১৪)। "একসঙ্গে রিয়াজ-মিম-বাপ্পি"। Mahmuda Afroz। ঢাকা, বাংলাদেশ। ৮ সেপ্টেম্বর ২০১৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৬ সেপ্টেম্বর ২০১৪।
- ↑ দৈনিক কালের কণ্ঠ (১ সেপ্টেম্বর ২০১৪)। "ফিরছেন রিয়াজ"। রংবেরং প্রতিবেদক। ঢাকা, বাংলাদেশ। সংগ্রহের তারিখ ১৬ সেপ্টেম্বর ২০১৪।
- ↑ ঢালিউড২৪.কম (৩১ অগাস্ট ২০১৪)। "আবার চলচ্চিত্রে রিয়াজ"। আহমেদ জামান শিমুল। ঢাকা, বাংলাদেশ। সংগ্রহের তারিখ ১৬ সেপ্টেম্বর ২০১৪।
- ↑ দৈনিক করতোয়া (৩ সেপ্টেম্বর ২০১৪)। "অভিমানেই চলচ্চিত্র থেকে দূরে ছিলেন রিয়াজ"। বিনোদন প্রতিবেদক। ঢাকা, বাংলাদেশ। ২৩ অক্টোবর ২০১৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৬ সেপ্টেম্বর ২০১৪।
- ↑ The Daily Bangladesh Today (সেপ্টেম্বর ২০১৪)। "Riaz to make a comeback"। Entertainment Desk। Dhaka, Bangkadesh। ৩ সেপ্টেম্বর ২০১৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৬ সেপ্টেম্বর ২০১৪।
- ↑ নাইস নূর (৩০ জানুয়ারি ২০১৬)। "মুক্তি পাচ্ছে শাওনের প্রথম চলচ্চিত্র 'কৃষ্ণপক্ষ'"। এনটিভি অনলাইন। ঢাকা, বাংলাদেশ। সংগ্রহের তারিখ ৮ অক্টোবর ২০১৭।
- ↑ "হৃদরোগে আক্রান্ত নায়ক রিয়াজ হাসপাতালে ভর্তি"। বাংলাদেশ প্রতিদিন। ঢাকা, বাংলাদেশ। ২০ অক্টোবর ২০১৫। সংগ্রহের তারিখ ৮ অক্টোবর ২০১৭।
- ↑ মৌসুমী মিলি (১২ নভেম্বর ২০১৫)। "অভিনয়ে ফিরেছেন রিয়াজ"। দৈনিক যুগান্তর। ঢাকা, বাংলাদেশ। সংগ্রহের তারিখ ৮ অক্টোবর ২০১৭।
- ↑ "র্যাবের কমান্ডিং অফিসার রিয়াজ"। আমাদের সময়। সংগ্রহের তারিখ ২০১৯-১১-১৫।
- ↑ ক খ গ শোবিজ প্রতিবেদক (আগস্ট ২৬, ২০১২)। "আবার রিয়াজ-শাবনূর-পূর্ণিমা"। দৈনিক বাংলাদেশ প্রতিদিন। ঢাকা, বাংলাদেশ। সংগ্রহের তারিখ আগস্ট ২৬, ২০১২।
- ↑ ক খ Entertainment (২৪ মার্চ ২০১৩)। ""Shiri Farhad" hits the silver screen"। দ্য ডেইলি স্টার (ইংরেজি ভাষায়)। ঢাকা, বাংলাদেশ। সংগ্রহের তারিখ ৫ জুন ২০১৩।
- ↑ Cultural Correspondent (জুলাই ৯, ২০০৯)। "Asif on Rtv tonight"। দ্য ডেইলি স্টার (ইংরেজি ভাষায়)। ঢাকা, বাংলাদেশ। সংগ্রহের তারিখ ফেব্রুয়ারি ১৩, ২০১২।
- ↑ ক খ গ Karim Waheed (অক্টোবর ৭, ২০০৫)। "Mollah Barir Bou: A breath of fresh air"। দ্য ডেইলি স্টার (ইংরেজি ভাষায়)। ঢাকা, বাংলাদেশ। সংগ্রহের তারিখ ১৮ ফেব্রুয়ারি ২০১২।
- ↑ Entertainment (২৬ মার্চ ২০১৩)। "Gazi Mahbub's "Shiri-Farhad""। bdtoday। ঢাকা, বাংলাদেশ। সংগ্রহের তারিখ ৫ জুন ২০১৩।[স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ]
- ↑ Entertainment (মার্চ ২০১৩)। "Shabnur-Riaz's 'Shiri-Farhad' to be released soon"। The Daily New Nation। ঢাকা, বাংলাদেশ। সংগ্রহের তারিখ ৫ জুন ২০১৩।[স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ]
- ↑ ক খ গ ঘ বিনোদন (৭ অক্টোবর ২০১১)। "তারকার ডায়েরি"। দৈনিক মানবজমিন। ঢাকা, বাংলাদেশ। সংগ্রহের তারিখ ১৮ ফেব্রুয়ারি ২০১২।
- ↑ ক খ Khalid-Bin-Habib (সেপ্টেম্বর ১৫, ২০০৬)। "Movie Watch Hridoyer Kotha: A quintessential love story"। দ্য ডেইলি স্টার (ইংরেজি ভাষায়)। ঢাকা, বাংলাদেশ। সংগ্রহের তারিখ ১৬ ফেব্রুয়ারি ২০১২।
- ↑ "ভালবাসা যখন আকাশ ছোঁয়া"। www.khola-janala.com। ২৫ নভেম্বর ২০১০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৮ মার্চ ২০১১।
- ↑ "এবার অলীকের 'এক পৃথিবী প্রেম'"। www.prothom-alo.com। ২২ এপ্রিল ২০১০। ২০১৮-০৩-০৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৮ মার্চ ২০১১।
- ↑ শোবিজ প্রতিবেদক (২৭ এপ্রিল ২০১৪)। "আবারও সফল রিয়াজ-পূর্ণিমা জুটি"। বাংলাদেশ প্রতিদিন। ২ মার্চ ২০১৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৯ ফেব্রুয়ারি ২০১৪।
- ↑ আলাউদ্দীন মাজিদ (২৯ এপ্রিল ২০১৪)। "আলো অাঁধারিতে ঢাকাই ছবি"। বাংলাদেশ প্রতিদিন। ৩ মে ২০১৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৯ এপ্রিল ২০১৪।
- ↑ ক খ bdnews24.com (২ জুলাই ২০০৭)। "ছবি করছেন ফেরদৌস হাসান, শুটিং হবে রামুজী ফিল্ম সিটিতে"। bdnews24.com। ঢাকা, বাংলাদেশ। সংগ্রহের তারিখ ফেব্রুয়ারি ১২, ২০১২।[স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ]
- ↑ ক খ Harun ur Rashid (জুলাই ৯, ২০০৪)। "A revival of Humayun Ahmed's drama"। The Daily স্তর। ঢাকা, বাংলাদেশ। সংগ্রহের তারিখ ফেব্রুয়ারি ১৯, ২০১২।
- ↑ Culture Desk (নভেম্বর ২৫, ২০০৩)। "Humayun's Eid hattrick"। The Daily Star। ঢাকা, বাংলাদেশ। সংগ্রহের তারিখ ফেব্রুয়ারি ১৯, ২০১২।
- ↑ Culture Desk (ডিসেম্বর ২০, ২০০৭)। "What to watch on Eid, TV play "Rohoshyo""। The Daily Star। ঢাকা, বাংলাদেশ। সংগ্রহের তারিখ ফেব্রুয়ারি ১৯, ২০১২।
- ↑ আনন্দ প্রতিদিন (১৬ নভেম্বর ২০১০)। "চিকেন টিক্কামাসালা"। দৈনিক সমকাল। ঢাকা, বাংলাদেশ। ৫ মার্চ ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ফেব্রুয়ারি ১৯, ২০১২।
- ↑ বিনোদন (নভেম্বর ২০, ২০১০)। "অপরাহ্নের গল্প"। দৈনিক প্রথম আলো। ঢাকা, বাংলাদেশ। সংগ্রহের তারিখ ফেব্রুয়ারি ১৯, ২০১২।[স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ]
- ↑ বিনোদন রিপোর্ট (ফেব্রুয়ারি ৩, ২০১১)। "ভাষা দিবসের নাটকে রিয়াজ"। দৈনিক ইত্তেফাক। ঢাকা, বাংলাদেশ। সংগ্রহের তারিখ ২৩ ফেব্রুয়ারি ২০১২।
- ↑ রংবেরং (১৫ সেপ্টেম্বর ২০১২)। "নাটকে রিয়াজ-সাবা"। দৈনিক কালের কণ্ঠ। ঢাকা, বাংলাদেশ। সংগ্রহের তারিখ ১১ মে ২০১৪।[স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ]
- ↑ The Daily Bangladesh Today (মার্চ ২০১৪)। "Riaz make a comeback"। Entertainment Desk। Dhaka, Bangkadesh। ৩০ মার্চ ২০১৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৬ সেপ্টেম্বর ২০১৪।
- ↑ বিনোদন প্রতিবেদক (মার্চ ২৪, ২০১৪)। "আবার ক্যামেরার সামনে রিয়াজ"। দৈনিক প্রথম আলো। ঢাকা, বাংলাদেশ। সংগ্রহের তারিখ ১ এপ্রিল ২০১৪।
- ↑ বিনোদন প্রতিবেদক (এপ্রিল ১০, ২০১৪)। "রিয়াজ ও তিশা জুটির দুটি নাটক"। দৈনিক প্রথম আলো। ঢাকা, বাংলাদেশ। সংগ্রহের তারিখ ২০ এপ্রিল ২০১৪।
- ↑ বিনোদন প্রতিবেদক (এপ্রিল ৭, ২০১৪)। "গল্পে গল্পে ভালোবাসায় রিয়াজ-তিশা"। দৈনিক প্রথম আলো। ঢাকা, বাংলাদেশ। সংগ্রহের তারিখ ২০ এপ্রিল ২০১৪।
- ↑ ক খ বিনোদন (১১ জানুয়ারী ২০১০)। "উপস্থাপনার কাজটি খুব চ্যালেঞ্জিং"। দৈনিক প্রথম আলো। ঢাকা, বাংলাদেশ। সংগ্রহের তারিখ ৬ অক্টোবর ২০১২।[স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ]
- ↑ কামরুজ্জামান (১৪ জুলাই ২০১১)। "জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার ২০০৯ উপস্থাপক রিয়াজ ও শমী"। দৈনিক প্রথম আলো। ঢাকা, বাংলাদেশ। সংগ্রহের তারিখ ৩০ এপ্রিল ২০১২।[স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ]
- ↑ Arts & Entertainment (জুন ১৭, ২০০৯)। "Shah Cement Nirman-er Taroka: Auditions held at Bogra"। The Dailystar। ঢাকা, বাংলাদেশ। সংগ্রহের তারিখ জানুয়ারি ৩০, ২০১২।
- ↑ Arts & Entertainment (জুন ৯, ২০০৯)। "New talent hunt for construction workers"। The Dailystar। ঢাকা, বাংলাদেশ। সংগ্রহের তারিখ জানুয়ারি ৩০, ২০১২।
- ↑ ক খ Arts & Entertainment (জানুয়ারি ১৯, ২০১০)। "Riaz and Tina: A perfect match on and off screen"। The Daily Star। ঢাকা, বাংলাদেশ। সংগ্রহের তারিখ জানুয়ারি ৩০, ২০১২।
- ↑ ক খ বিনোদন প্রতিদিন (৯ সেপ্টেম্বর ২০১০)। "শাহ সিমেন্ট নির্মাণের তারকা ঈদ পেশাল"। দৈনিক বাংলাদেশ প্রতিদিন। ঢাকা, বাংলাদেশ। সংগ্রহের তারিখ ৩১ জানুয়ারি ২০১২।
- ↑ বিনোদন (১ জানুয়ারি ২০১২)। "জমকালো আয়োজনের মধ্য দিয়ে শেষ হলো চলচ্চিত্র পরিচালক সমিতির ৩০ বছর পূর্তি"। দৈনিক মানবজমিন। ঢাকা, বাংলাদেশ। সংগ্রহের তারিখ ৩১ জানুয়ারি ২০১২।
- ↑ ক খ বিনোদন (৩ এপ্রিল ২০১২)। "জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার ২০১০ প্রদান করলেন প্রধানমন্ত্রী"। দৈনিক সমকাল। ঢাকা, বাংলাদেশ। ১৫ অক্টোবর ২০১৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৮ জুলাই ২০১২।
- ↑ বিনোদন (২৮ মার্চ ২০১২)। "উপস্থাপনা করবেন মৌসুমী ও রিয়াজ"। দৈনিক প্রথম আলো। ঢাকা, বাংলাদেশ। সংগ্রহের তারিখ ২৮ মার্চ ২০১২।[স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ]
- ↑ ক খ গ আলাউদ্দীন মাজিদ (৮ জুলাই ২০১৩)। "নায়িকাদের ব্যর্থ প্রেমের খসড়া"। দৈনিক বাংলাদেশ প্রতিদিন। ঢাকা, বাংলাদেশ। ২ ফেব্রুয়ারি ২০১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৯ মার্চ ২০১৪।
- ↑ শোবিজ (৫ ডিসেম্বর ২০১৩)। "শাবনূরে তোলপাড় চলচ্চিত্র অঙ্গন"। বাংলাদেশ প্রতিদিন। ঢাকা, বাংলাদেশ। ৮ ডিসেম্বর ২০১৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১০ ফেব্রুয়ারি ২০১৪।
- ↑ ব্লিটজ (ডিসেম্বর ১৯, ২০০৭)। "বিয়ে করলেন চিত্রনায়ক রিয়াজ"। বিডিনিউজটুয়েন্টিফোরডটকম। ঢাকা, বাংলাদেশ। সংগ্রহের তারিখ ১৮ ফেব্রুয়ারি ২০১২।[স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ]
- ↑ Magazine-GROOVE (১০ ফেব্রুয়ারি ২০১৪)। "Dance Makes Them Love: Riaz-Tina"। The Daily Sun। ঢাকা, বাংলাদেশ। ২৯ ডিসেম্বর ২০১৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১০ মে ২০১৪।
- ↑ http://channelionline.com/news/details/আমেরা’র-মুখ-দেখালেন-রিয়া[স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ]
- ↑ "করোনায় আক্রান্ত রিয়াজ"। মানবজমীন। ২ এপ্রিল ২০২১। সংগ্রহের তারিখ ২ এপ্রিল ২০২১।
- ↑ "আন্দোলন নিয়ে আওয়ামীপন্থী শিল্পীদের কথোপকথন ভাইরাল"। প্রথম আলো। ৩ সেপ্টেম্বর ২০২৪। ৪ সেপ্টেম্বর ২০২৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৪ সেপ্টেম্বর ২০২৪।
- ↑ "আন্দোলনে ছাত্রদের ওপর গরম পানি ঢালতে বলেন অরুণা বিশ্বাস!"। ভোরের কাগজ। ৩ সেপ্টেম্বর ২০২৪। ৪ সেপ্টেম্বর ২০২৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৪ সেপ্টেম্বর ২০২৪।
- ↑ "ছাত্রদের ওপর গরম পানি ঢালতে বলেন অরুণা বিশ্বাস!"। বাংলা নিউজ ২৪। ৩ সেপ্টেম্বর ২০২৪। ৪ সেপ্টেম্বর ২০২৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৪ সেপ্টেম্বর ২০২৪।
- ↑ "ছাত্রদের ওপর 'গরম পানি' ঢেলে দিতে বলেন কয়েকজন শিল্পী"। দৈনিক ইত্তেফাক। ৩ সেপ্টেম্বর ২০২৪। সংগ্রহের তারিখ ৪ সেপ্টেম্বর ২০২৪।
- ↑ দ্য ডেইলী স্টার, স্পোর্ট, পৃষ্ঠাঃ ১৭, মুদ্রিত সংস্করণ, ১৬ ফেব্রুয়ারি, ২০১২ইং
- ↑ Arts & Entertainment (এপ্রিল ১০, ২০১২)। "Filmstar Riaz becomes brand ambassador of Manush"। The Daily Star। ঢাকা, বাংলাদেশ। সংগ্রহের তারিখ জুন ১৮, ২০১২।
- ↑ ক খ বিনোদন প্রতিবেদক (১৭ এপ্রিল ২০১২)। "অন্য রিয়াজ"। দৈনিক প্রথম আলো। ঢাকা, বাংলাদেশ। ১২ সেপ্টেম্বর ২০১৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৭ এপ্রিল ২০১২।
- ↑ ক খ বিনোদন (১৪ এপ্রিল ২০১২)। "রিয়াজ 'মানুষ'-এর ব্র্যান্ড অ্যাম্বাসেডর"। দৈনিক আমার দেশ। ঢাকা, বাংলাদেশ। ৫ মার্চ ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৭ এপ্রিল ২০১২।
- ↑ ক খ সংস্কৃতি অঙ্গন (১২ এপ্রিল ২০১২)। "ব্র্যান্ড এ্যাম্বাসেডর হলেন রিয়াজ"। দৈনিক জনকণ্ঠ। ঢাকা, বাংলাদেশ। সংগ্রহের তারিখ ১৭ এপ্রিল ২০১২।[স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ]
- ↑ সংস্কৃতি অঙ্গন (৩ মে ২০১২)। "'সেফ মাদারহুড' নিশ্চিত উদ্বুদ্ধকরণে ইউএনএফপিএ'র বাস ব্রান্ডিং"। দৈনিক নয়া দিগন্ত। ঢাকা, বাংলাদেশ। ১০ মে ২০১২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৮ জুলাই ২০১২।
- ↑ সংস্কৃতি অঙ্গন (২৪ মে ২০১২)। "'নিরাপদ মাতৃত্ব' নিয়ে ফটো প্রতিযোগিতার পুরস্কার বিতরণ"। দৈনিক কালের কণ্ঠ। ঢাকা, বাংলাদেশ। ৪ মার্চ ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৮ জুলাই ২০১২।
- ↑ সংস্কৃতি অঙ্গন (২০ জুন ২০১২)। "ইউএনএফপিএর বাস ব্র্যান্ডিং"। দৈনিক সমকাল। ঢাকা, বাংলাদেশ। ১৫ অক্টোবর ২০১৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৮ জুলাই ২০১২।
- ↑ ক খ অনলাইন প্রতিবেদক (২ ডিসেম্বর ২০১৪)। "রিয়াজ-শশী সিনেমার পর নাটকে"। দৈনিক প্রথম আলো। ঢাকা, বাংলাদেশ। সংগ্রহের তারিখ ১০ ডিসেম্বর ২০১৪।
- ↑ স্পেশাল করেসপন্ডেন্ট (১ ডিসেম্বর ২০১৪)। "৯ বছর পর রিয়াজ-শশী"। বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম। ঢাকা, বাংলাদেশ। ৩ ডিসেম্বর ২০১৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১০ ডিসেম্বর ২০১৪।
- ↑ বিনোদন ডেস্ক (১ ডিসেম্বর ২০১৪)। "নয় বছর পর রিয়াজ-শশী"। দৈনিক যায়যায় দিন। ঢাকা, বাংলাদেশ। সংগ্রহের তারিখ ১০ ডিসেম্বর ২০১৪।
- ↑ সংস্কৃতি অঙ্গন (২ ডিসেম্বর ২০১৪)। "আবারও এক সঙ্গে রিয়াজ-শশী"। দৈনিক জনকণ্ঠ। ঢাকা, বাংলাদেশ। সংগ্রহের তারিখ ১০ ডিসেম্বর ২০১৪।[স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ]
- ↑ আনন্দনগর প্রতিবেদক (২ ডিসেম্বর ২০১৪)। "নয় বছর পর একসঙ্গে রিয়াজ-শশী"। দৈনিক যুগান্তর। ঢাকা, বাংলাদেশ। সংগ্রহের তারিখ ১০ ডিসেম্বর ২০১৪।
- ↑ ঢালিউড (২ জুলাই ২০০৭)। "শ্যামল ছায়া: যুদ্ধের ভেতরের গল্প"। ঢাকা, বাংলাদেশ: mukhomukhoshmag.com। সংগ্রহের তারিখ এপ্রিল ২৬, ২০১৪।[স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ]
- ↑ ভাস্কর বৈদ্য (ফেব্রুয়ারি ১৩, ২০১৩)। "ডিজিটাল রিয়াজ"। ঢাকা, বাংলাদেশ: যায়যায়দিন। সংগ্রহের তারিখ এপ্রিল ২৬, ২০১৪।
- ↑ আলমগীর কবির (১২ এপ্রিল ২০১৪)। "উল্টো পথে রিয়াজ"। দৈনিক নয়া দিগন্ত। ঢাকা, বাংলাদেশ। ৮ আগস্ট ২০১৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ এপ্রিল ২৭, ২০১৪।
- ↑ Khalid-Bin-Habib (মে ১৪, ২০০৬)। "Meril-Prothom Alo Award '05"। The Daily Star। ঢাকা, বাংলাদেশ। সংগ্রহের তারিখ ফেব্রুয়ারি ১৯, ২০১২।
বহিঃসংযোগ
- রিয়াজ — অলমুভি
- রিয়াজ — ইয়াহু মুভিজ
- দাপ্তরিক ওয়েবসাইট
- বাংলা মুভি ডেটাবেজে রিয়াজ
- রটেন টম্যাটোসে রিয়াজ (ইংরেজি)
- রিয়াজ — কমপ্লিট ইনডেক্স টু ওয়ার্ল্ডস ফিল্ম
- ইন্টারনেট মুভি ডেটাবেজে রিয়াজ (ইংরেজি)
- জীবিত ব্যক্তি
- রিয়াজ
- ১৯৭২-এ জন্ম
- ২১শ শতাব্দীর বাংলাদেশী অভিনেতা
- বাঙালি অভিনেতা
- বাংলাদেশী চলচ্চিত্র অভিনেতা
- বাঙালি চলচ্চিত্র অভিনেতা
- বাংলাদেশী চলচ্চিত্র প্রযোজক
- বাংলাদেশী টেলিভিশন অভিনেতা
- বাংলাদেশী নাট্য অভিনেতা
- বাংলাদেশী বৈমানিক
- বাংলাদেশী ব্যবসায়ী
- শ্রেষ্ঠ অভিনেতা বিভাগে জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার (বাংলাদেশ) বিজয়ী
- মেরিল-প্রথম আলো পুরস্কার বিজয়ী
- রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাক্তন শিক্ষার্থী
- ফরিদপুর জেলার অভিনয়শিল্পী
- যশোর জেলার ব্যক্তি
- ঢাকার ব্যক্তি
- ফরিদপুর জিলা স্কুলের প্রাক্তন শিক্ষার্থী
- বাংলা চলচ্চিত্র প্রযোজক
- বাংলাদেশী টেলিভিশন ব্যক্তিত্ব
- বাংলাদেশী পুরুষ মডেল
- ফরিদপুর জেলার ব্যক্তি
- ২০শ শতাব্দীর বাংলাদেশী অভিনেতা