গার দ্যু নর
গার দ্যু নর | ||
---|---|---|
প্রান্তিক রেলস্টেশন | ||
অবস্থান | ১১২ র্যু দ্য মোব্যোজ, ৭৫০১০ প্যারিস | |
স্থানাঙ্ক | ৪৮°৫২′৫১″ উত্তর ২°২১′১৯″ পূর্ব / ৪৮.৮৮০৯৩১° উত্তর ২.৩৫৫৩২৩° পূর্ব | |
মালিকানাধীন | এস.এন.সে.এফ. | |
লাইন | প্যারিস-লিল রেলপথ | |
প্ল্যাটফর্ম | ৩৬ | |
ইতিহাস | ||
চালু | ১৮৪৬ | |
পুনর্নির্মিত | ১৮৮৯ (পরবর্তীতে বর্ধিত করা হয়) | |
বৈদ্যুতীকরণ | 25 kV 50 Hz 1.5 kV DC (Underground RER Lines) | |
যাতায়াত | ||
যাত্রীসমূহ | ১৯ কোটি | |
পরিষেবা | ||
ইউরোস্টার তালেস TGV আঁতেরসিতে (আন্তঃনগরী) তেও্যএর পিকার্দি আরইআর ত্রঁসিলিয়াঁ | ||
অবস্থান | ||
গার দ্যু নর (ফরাসি: Gare du Nord; উচ্চারণ: [ɡaʁ dy nɔːʁ]) পশ্চিম ইউরোপের রাষ্ট্র ফ্রান্সের রাজধানী প্যারিস শহরের ছয়টি বৃহৎ প্রান্তিক রেলস্টেশনের (টার্মিনাস) একটি। রেলস্টেশনটি প্যারিসের উত্তরে অবস্থিত অঞ্চলগুলির জন্য প্যারিস-লিল রেলপথ ধরে রেল পরিবহন সেবা প্রদান করে থাকে। গার দ্যু নর থেকে উত্তর ফ্রান্স ছাড়াও বিভিন্ন আন্তর্জাতিক গন্তব্যস্থলের সাথে রেল যোগাযোগ ব্যবস্থা বিদ্যমান, যেমন বেলজিয়াম, জার্মানি, নেদারল্যান্ডস এবং যুক্তরাজ্য। এখান থেকে যুক্তরাজ্যের রাজধানী লন্ডন এবং বেলজিয়ামের রাজধানী ব্রাসেলস শহরে ভ্রমণের জন্য সরাসরি রেলগাড়ি পাওয়া যায়।
গার দ্যু নর রেলস্টেশনটি প্যারিসের উত্তরভাগে, ১০ম আরোঁদিসমঁ (ওয়ার্ড) নামক প্রশাসনিক এলাকাতে, গার দ্য লেস্ত নামক অপর একটি রেলস্টেশন থেকে অদূরে অবস্থিত। শুধু আন্তঃনগর রেল পরিবহন সেবা নয়, গার দ্যু নর একাধিক নগর গণপরিবহন সেবার কেন্দ্র হিসেবেও কাজ করে, যাদের মধ্যে প্যারিস পাতালরেল, রেজো এক্সপ্রেস রেজিওনাল (এর.ও্য.এর.), এবং বাস সেবা অন্তর্ভুক্ত। ভ্রমণকারী যাত্রীর সংখ্যা অনুযায়ী এটি সমগ্র ইউরোপ মহাদেশের ব্যস্ততম রেলস্টেশন। এখানে প্রতি বছর ২২ কোটি ২০ লক্ষ যাত্রী আসা-যাওয়া করে।[১][২] রেলস্টেশনটিতে যাত্রী ওঠানামার জন্য ৪৪টি পাটাতন বা প্ল্যাটফর্ম আছে, যা ইউরোপের ২য় সর্বোচ্চ।[১]
ফরাসি স্থপতি জাক ইতর্ফ গার দ্যু নর রেলস্টেশন ভবনটির নকশা প্রণয়ন করেন।[৩] ভবনটিকে ১৮৬১ থেকে ১৮৬৪ সালের মধ্যে নির্মাণ করা হয়।
ছবিতে গার দ্যু নর
[সম্পাদনা]-
মূল প্রবেশপথ
-
ভবনের নতুন বাহু
-
থালিস প্লাটফর্ম থেকে দৃশ্যমান গার দ্যু নর
-
আগমনী হলের পরিদৃশ্য
-
গন্তব্যস্থল প্রদর্শনকারী ফলক
তথ্যসূত্র
[সম্পাদনা]- ↑ ক খ "The world's busiest train stations"। railwaytechnology.com। ৯ আগস্ট ২০১২। সংগ্রহের তারিখ ২৪ জানুয়ারি ২০০৪।
- ↑ "Fréquentation en gares – Paris Nord"। SNCF Open Data। ২৫ ফেব্রুয়ারি ২০১৯। সংগ্রহের তারিখ ৩০ মে ২০১৯।
|কর্ম=
এ বহিঃসংযোগ দেয়া (সাহায্য) - ↑ Cole, Beverly (২০১১)। Trains। Potsdam, Germany: H.F.Ullmann। পৃষ্ঠা 221। আইএসবিএন 978-3-8480-0516-1।