অমরা
অমরা | |
---|---|
বিস্তারিত | |
পূর্বভ্রূণ | ডেসিডুয়া বেসালিস, কোরিওন ফ্রনডোসাম |
শনাক্তকারী | |
লাতিন | placenta |
মে-এসএইচ | D010920 |
টিই | TE {{{2}}}.html EE5.11.3.1.1.0.5 .{{{2}}}{{{3}}} |
শারীরস্থান পরিভাষা |
অমরা (ইংরেজি: Placenta) হলো গর্ভাশয়ের ভেতর এক প্রকার টিস্যু যেখান থেকে ডিম্বক সৃষ্টি হয়। যে বিশেষ অঙ্গের মাধ্যমে মাতৃকোষে ভ্রূণ ক্রমবর্ধমান এবং মাতৃ জরায়ুর টিস্যুর সাথে যুক্ত থাকে ও সমন্বয় সাধন করে তাকে অমরা বা গর্ভফুল বলে।
গঠন
[সম্পাদনা]গর্ভাবস্থায় ভ্রূণ ও মাতৃদেহের মধ্যে অস্থায়ী টিস্যু দ্বারা সংযোগ স্থাপিত হয়। এই কলার মাধ্যমে ভ্রূণে মাতৃদেহ থেকে পুষ্টিদ্রব্য ও অক্সিজেন পৌঁছায় এবং ভ্রূণ থেকে বিপাকজাত ক্ষতিকারক পদার্থ মাতৃদেহে আসে। এই অস্থায়ী টিস্যু হলো অমরা বা প্লাসেন্টা।
গর্ভবতী স্ত্রী লোকের জরায়ুর এন্ডোমেট্রিয়ামে ব্লাস্টোসিস্ট রোপণের পর থেকেই অমরা উৎপত্তি হতে শুরু হয়।
অমরা মাতৃদেহের অংশ ও ভ্রূণের অংশ নিয়ে গঠিত। মৃতদেহের অংশ হলো ব্লাড সাইনাস আর ভ্রূণ এর অংশ হলো কোরিওনিক ভিলাই ।
কাজ:
[সম্পাদনা]অমরার সাহায্যে ভ্রূণ জরায়ুর গাত্রে সংস্থাপিত হয়। অমরা অনেকটা ফুসফুসের মতো কাজ করে। অমরার মাধ্যমে মায়ের রক্ত থেকে অক্সিজেন গ্রহণ এবং ভ্রূণ থেকে কার্বন ডাইঅক্সাইডের বিনিময় ঘটে। অমরাতে সঞ্চিত প্রোটিন লিপিড, ক্যালসিয়াম প্রয়োজনে ভেঙে যায় এবং ভ্রূণের রক্তে মেশে। মায়ের দেহ থেকে ভ্রূণে রোগ জীবাণু প্রবেশ বাধা দেয় অমরা। মায়ের দেহে গঠিত অ্যান্টিবডি অমরার মাধ্যমে ভ্রূণের রক্তে প্রবেশ করে।অমরা একই সাথে বৃক্কের মতো কাজ করে। বিপাকের ফলে যে বর্জ্য পদার্থ উৎপন্ন হয় তা অমরার মাধ্যমে ভ্রূণের দেহ থেকে অপসারিত হয়। অমরা কিছু গুরুত্বপূর্ণ হরমোন তৈরি করে। এই হরমোন ভ্রূণের রক্ষণাবেক্ষণ ও তার স্বাভাবিক গঠনে সাহায্য করে অমরা অন্তঃক্ষরা গ্রন্থি হিসেবে কাজ করে। অমরা থেকে HCG,HCS, প্রোজেস্টেরন, রিল্যাক্সিন ক্ষরিত হয়।
ছবি
[সম্পাদনা]-
অমরা
-
অমরা
-
অমরা
-
অমরা
-
অমরা
-
অমরা
-
অমরা
-
অমরা
তথসূত্র
[সম্পাদনা]এই নিবন্ধটি অসম্পূর্ণ। আপনি চাইলে এটিকে সম্প্রসারিত করে উইকিপিডিয়াকে সাহায্য করতে পারেন। |