মাঙ্গা
মাঙ্গা (漫画) হলো জাপানে বা জাপানি ভাষায় নির্মিত কোন কমিক্স বা গ্রাফিক উপন্যাস, যার শৈলীর উৎপত্তি হয়েছে ১৯ শতকে, জাপানে। [১] আগের জাপানি শিল্পের মাঙ্গার একটি বিশাল ও জটিল ইতিহাস রয়েছে। [২]
মাঙ্গা (কানজি: 漫画; হিরাগানা: まんが; কাতাকানা: マンガ; ) শব্দটি কমিক্স এবং ব্যাঙ্গ চিত্রায়ন উভয়কে বুঝাতেই ব্যবহার করা হয়। জাপানের বাইরে শব্দটি জাপানে প্রকাশিত যেকোন কমিক্সকে বুঝাতে ব্যবহার করা হয়।[৩]
জাপানে যেকোন বয়সের মানুষই মাঙ্গা পড়ে। এ মাধ্যমটির মধ্যে অনেকগুলো জনরার কাজই রয়েছে: একশন, এডভেঞ্চার, ব্যবসায়-বাণিজ্য, হাস্যরস, গোয়ন্দা, নাটক, ঐতিহাসিক, ভৌতিক, রহস্য, রোমাঞ্চ, বৈজ্ঞানিক কল্পকাহিনী, কল্পনাআশ্রিত, যৌনতাআশ্রিত কাহিনীসহ ইত্যাদি ইত্যাদি।[৪][৫] অনেকগুলো মাঙ্গা অন্যান্য ভাষায় অনুদিত হয়েছে। [৬] ১৯৫০-এর দশক থেকে জাপানি প্রকাশনা শিল্পের একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ হয়ে উঠেছে মাঙ্গা। ১৯৯৫ এর দিকে জাপানে মাঙ্গা বাজারে মূল্য দাঁড়ায় ¥৫৮৬.৪ বিলিয়ন। ২০০৮ সালে, যুক্তরাষ্ট্র ও কানাডায় মাঙ্গা বাজারের মূল্য ছিলো $১৭৫ মিলিয়ন। ফরাসি কমিক্স বাজারের ৩৮% হলো মাঙ্গা, যার মোট মূল্য যুক্তরাষ্ট্রের চেয়ে প্রায় ১০ গুণ। [৭]
মাঙ্গা গল্পগুলো সাধারণত সাদা-কালোতে ছাপানো হয়, যদিও কিছু রঙিন মাঙ্গাও রয়েছে। জাপানে মাঙ্গাগুলো বড় মাঙ্গা ম্যাগাজিনে পর্বে পর্বে প্রকাশিত হয়। সংগ্রহিত অধ্যায়গুলোও আবার পরে কাগজের বইয়ে প্রকাশিত হয়। [৮] একজন মাঙ্গাকা বা মাঙ্গা শিল্পী কিছু সাহায্যকারী সহ ছোট স্টুডিওতে কাজ করে, আর সাধারণত বাণিজ্যিক কোন প্রকাশনা কোম্পানির একজন সৃজনশীল সম্পাদকের সাথে সংযুক্ত থাকে। [৯] যদি কোন মাঙ্গা ধারাবাহিক জনপ্রিয়তা পায়, পরবর্তীতে এটার হয়তো একটি অ্যানিমেশন ধারাবাহিকও বের হতে পারে। [১০] আবার কোন কোনসময় চলচ্চিত্রও প্রকাশিত হয়। [১১]
মাঙ্গা অনুপ্রাণিত কমিক্স ও পৃথিবীর বিভিন্ন অংশে পাওয়া যায়।[১২][১৩]
ব্যুৎপত্তি
[সম্পাদনা]জাপানি শব্দ 漫画 [১৪] থেকে "মাঙ্গা" শব্দটি এসেছে, যেটি 漫 (মাঙ) মানে "খেয়ালী" এবং 画 (গা) মানে "ছবি" থেকে এসেছে[১৫]। কোরিয়ান কমিক্স বুঝাতে "মানহওয়া" ও চীনা শব্দ "মানহুয়া"-এর ব্যুৎপত্তিও এ শব্দ থেকে। [১৬]
১৮ শতকের [১৭] শেষের দিকে সান্তো কিয়োদিনের শিজি নো ইয়ুকিকাই (১৭৯৮), আইকাওয়া মিনওয়ার মাঙ্গা হিয়াকুজো (১৮১৪) এবং সর্বজনবিদিত হোকুসাই মাঙ্গা (১৮১৪-১৮৩৪) [১৮][১৯] প্রকাশের সাথে শব্দটি জনপ্রিয় হওয়া শুরু করে।
জাপানিতে "মাঙ্গা" বলতে সবরকমের ব্যাঙ্গ চিত্রায়ন, কমিক্স, ও অ্যানিমেশন বুঝায়। ইংরেজি ভাষাভাষীদের মধ্যে "মাঙ্গা" বলতে "জাপানি কমিক্স"-ই বুঝায়। মাঙ্গা থেকে চলচ্চিত্রায়িত অ্যানিমেশনকে বুঝাতে "অ্যানি-মাঙ্গা" শব্দটি ব্যবহার করা হয়। [২০]
ইতিহাস ও বৈশিষ্ট্য
[সম্পাদনা]১২ শতকের পটচিত্রের সাথে মাঙ্গার জন্মসূত্র আছে বলে ধরে নেয়া হয়, একই সাথে ডান থেকে বামে পড়ার ভিত্তিও এই পটচিত্রকেই ধরা হয়। এদো শাসনামলে (১৬০৩-১৮৬৭) তোবা এহোন শিজি নো ইয়ুকিকাই প্রকাশের মাধ্যমে প্রথম "মাঙ্গা"-র ধারণাটি আনেন।[২১]
ম্যাগাজিন
[সম্পাদনা]মাঙ্গা ম্যাগাজিনগুলোতে প্রতিটি ধারাবাহিকের জন্য ২০-৪০ পৃষ্ঠা করে সাধারণত চলমান অনেকগুলো মাঙ্গা ধারাবাহিক ছাপা হয়। অ্যানিম ফ্যানডম ম্যাগাজিন যেমন নিউটাইপ-এ আবার একটি আলাদা অধ্যায় বরাদ্ধ রাখা হয়। নাকায়োশি আবার ভিন্ন ভিন্ন লেখকের অনেকগুলো ভিন্ন ভিন্ন গল্প একসাথে ছাপায়। একটি মাঙ্গা ধারাবাহিক জনপ্রিয় হলে বহুবছর ধরে তা টানা চলতে পারে। আবার কিছু সময় দুএকটা এক শট মাঙ্গা দিয়ে মাঙ্গাকারা তাদের নাম পরিচিত করতে চায়। এধরনের মাঙ্গাগুলো জনপ্রিয় হলে তারা তাদের কাজ চালিয়ে যায়। তবে মাঙ্গা ম্যাগাজিনগুলো খুব বেশিদিন টিকতে পারে না। [২২]
সংগৃহিত বালাম
[সম্পাদনা]একটি ধারাবাহিক কিছুদিন টানা চললে, প্রকাশকরা প্রায় এদের সবগুলো পর্ব একসাথে সংগ্রহ করে এবং আলাদা একটি বইয়ের সমান আয়তনে বালামে তা প্রকাশ করে, এর নাম তানকোবোন। সাধারণত নরম প্রচ্ছদের হয় বইগুলো, তবে শক্ত প্রচ্ছদের হওয়াও অস্বাভাবিক নয়, বাংলাদেশের গ্রাফিক নোবেল বাংলাদেশের কমিকের মতই এ বালামগুলো।
ইতিহাস
[সম্পাদনা]১৮৭৪ সালে কানাগাকি রোবুন ও কাওয়ানাবে কিয়োসাই প্রথম মাঙ্গা ম্যাগাজিন তৈরী করেন, নাম ইশিনবুন নিপপোনচি। চার্লস উইর্গম্যান নামের এক ব্রিটিশ কার্টুনিস্টের জাপান পাঞ্চ থেকে এ ম্যাগাজিনটি বিশেষভাবে প্রভাবিত হয়। সাধারণ অঙ্কনপদ্ধতির জন্য বিশেষ জনপ্রিয়তা না পাওয়া এ ম্যগাজিনটি তিনটি ইশুর পর বন্ধ হয়ে যায়। ১৮৭৫ সালে কিশো শিমবুন ইশিনবুন নিপপোচি থেকে প্রভাবিত হয় এবং ১৮৭৭ সালে তার উত্তরাধিকারে আসে মারুমারু চিনবুন এবং তারপর ১৮৭৯ সালে গারকুতা চিনপো।[২৩] ১৮৯৫ সালে সাজানামি নামের একজন বিখ্যাত জাপানি শিশুতোষ লেখক প্রথম শোনেন ম্যাগাজিন শোনেন সেকাই প্রকাশ করেন। [২৪]
আধুনিক মাঙ্গা
[সম্পাদনা]ইন্টারনেটের অগ্রগতির কারণে মাঙ্গা শিল্পীরা এখন নতুন পদ্ধতিতে অনলাইনে তাদের মাঙ্গা আপলোড ও বিক্রি করতে পারে। এর আগে মাঙ্গাকাদের কাজ প্রকাশের দুটো মাধ্যম ছিলো: কোন প্রতিযোগিতা বা কোন প্রকাশকের ধারস্থ হওয়া। [২৫]
ওয়েব মাঙ্গা
[সম্পাদনা]সাম্প্রতিক সময়ে ডিজিটাল মাঙ্গা প্রকাশের সংখ্যা বৃদ্ধি পেয়েছে। জাপানে এ ধরনের মাঙ্গাকে বলা হয় ওয়েব মাঙ্গা। কিছু ওয়েবসাইটে বিনামূল্যে ছবি আপলোডের ব্যবস্থাই মাঙ্গার এমন জনপ্রিয়তার কারণ। ডিজিটাল হলেও বেশিরভাগ মাঙ্গাই পূর্বের মত শাদা কালো ধরনেই রয়ে গেছে। পিক্সিভ এমন একটি ওয়েবসাইট, যেখানে নতুন ও পেশাজীবি মাঙ্গাকারা তাদের লেখা প্রকাশ করতে পারে। [২৬] মাঙ্গা প্রকাশের জন্য টুইটারও একটি জনপ্রিয় মাধ্যম, যেখানে তারা তাদের লেখা প্রকাশ করে যাতে তা প্রকাশকদের চোখে পড়লে তাদের পুরো শিল্পই বাণিজ্যিকভাবে প্রকাশের সুযোগ পায়। এমন কাজের দারুণ একটি উদাহরণ হয় ওয়ান পাঞ্চ ম্যান, জনপ্রিয় এ মাঙ্গাটির মাঙ্গাকা একজন নতুন শিল্পী ছিলেন, অনলাইনে প্রকাশের পর যার লেখা প্রকাশকের নজরে আসে। [২৭]
ওয়েবটুন
[সম্পাদনা]এশিয়ায় কমিক্সের নতুন মাধ্যম হিসেবে ওয়েবটুনও বেশ জনপ্রিয়তা পেয়ছে। যদিও পূর্বের প্রকাশব্যবস্থাই এখনও বেশি জনপ্রিয়, ওয়েবটুন ধীরে ধীরে বাজার দখল করে নিচ্ছে। কমিকো এমন একটি জনপ্রিয় ওয়েবটুন।
আন্তর্জাতিক বাজার
[সম্পাদনা]বিগত দুদশকের হিশেবে ২০০৭ এর দিকে আন্তার্জাতিক বাজারে মাঙ্গার প্রভাব বাড়তে থাকে। [২৮] "প্রভাব" বলতে এখানে বিশ্বব্যাপী শৈল্পিক প্রভাব ও জাপানের বাইরে কমিক বাজারে এর অর্থনৈতিক প্রভাবকে বুঝানো হয়েছে।
ঐতিহ্যগতভাবে মাঙ্গার গল্পগুলো উপর থেকে নিচে যায় এবং ডান থেকে বামে যায়। অনুদিত মাঙ্গার ক্ষেত্রে কিছু প্রকাশক মূল গঠনটাই রেখে দেন। আবার কিছু প্রকাশক অনুবাদ করার আগে পাতাটাকে উল্টো করে ফেলে, যার সাথে পাশ্চাত্য পঠনপদ্ধতির মিল রয়েছে। এ পাতা উল্টানোর পদ্ধতিটাকে "ফ্লিপিং" বলা হয়। [২৯]
পুরস্কারসমূহ
[সম্পাদনা]জাপানি মাঙ্গা শিল্পে প্রকাশকদের ও অন্যান্য কিছু পক্ষের অর্থায়নে নানান ধরনের পুরস্কার ব্যবস্থার প্রচলন রয়েছে। বিখ্যাত কিছু পরিষ্কারের মধ্যে রয়েছে:
- হাস্যরসাত্মক মাঙ্গার জন্য আকাতসুকা পুরস্কার
- এক-শট মাঙ্গার জন্য ডেঙগেকি কমিক গ্র্যান্ড প্রিক্স
- একাধিক বিষয়শ্রেণীর জন্য জাপান কার্টুনিস্টস এসোশিয়েশন পুরস্কার
- কোদানশা মাঙ্গা পুরস্কার
- বছরের সেরা বৈজ্ঞানিক কল্পকাহিনী ভিত্তিক কমিকের জন্য সেইউন পুরস্কার
- শোগাকুকান মাঙ্গা পুরস্কার
- সেরা নতুন ধারাবাহিক মাঙ্গার জন্য তেজুকা পুরস্কার।
জাপানের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় মে ২০০৭ সাল থেকে আন্তর্জাতিক মাঙ্গা পুরস্কার দিয়ে আসছে[৩০]।
বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষা
[সম্পাদনা]জাপানের কিয়োতো সিকা বিশ্ববিদ্যালয় ২০০০ সাল থেকে মাঙ্গার উপর কোর্স প্রদান করে আসছে। [৩১][৩২] তারপর বিভিন্ন প্রতিষ্ঠিত বিশ্ববিদ্যালয় ও ছুটিকালিন বিদ্যালয়সমূহ(専門学校: সেমোন গাক্কু) অনুশীলন কারিকুলাম চালু করেছে।
শুহো সাতো, যিনি উমযারু ও সে হেলো টু ব্ল্যাক জ্যাকের লেখক, টুইটারে লিখেন, "মাঙ্গা বিদ্যালয়গুলো এক হিশেবে অর্থহীন, এদের সফলতার হার বেশ কম"।[৩৩]
তথ্যসূত্র
[সম্পাদনা]বাক্যায়িত সূত্র
[সম্পাদনা]- ↑ Lent 2001, পৃ. 3–4, Gravett 2004, পৃ. 8
- ↑ Kern 2006, Ito 2005, Schodt 1986
- ↑ Merriam-Webster 2009
- ↑ "মাঙ্গা/অ্যানিমে বিষয়"। www.mit.edu। সংগ্রহের তারিখ ২০ ডিসেম্বর ২০১৯।
- ↑ ব্রেনার, রবিন ই. (৩০ এপ্রিল ২০০৭)। মাঙ্গা ও অ্যানিমে বুঝা (ইংরেজি ভাষায়)। গ্রিনউড প্রকাশনা গোষ্ঠী। আইএসবিএন 9780313094484।
- ↑ Gravett 2004, পৃ. 8
- ↑ Bouissou, Jean-Marie (২০০৬)। "JAPAN'S GROWING CULTURAL POWER: THE EXAMPLE OF MANGA IN FRANCE"।
- ↑ Gravett 2004, পৃ. 8, Schodt 1986
- ↑ Kinsella 2000
- ↑ Kittelson 1998
- ↑ Johnston-O'Neill 2007
- ↑ Webb 2006
- ↑ Wong 2002
- ↑ Rousmaniere 2001, পৃ. 54, Thompson 2007, পৃ. xiii, Prohl ও Nelson 2012, পৃ. 596,Fukushima 2013, পৃ. 19
- ↑ Webb 2006,Thompson 2007, পৃ. xvi,Onoda 2009, পৃ. 10,Petersen 2011, পৃ. 120
- ↑ Thompson 2007, পৃ. xiii, Onoda 2009, পৃ. 10, Prohl ও Nelson 2012, পৃ. 596, Fukushima 2013, পৃ. 19
- ↑ Prohl ও Nelson 2012, পৃ. 596,McCarthy 2014, পৃ. 6
- ↑ "Santō Kyōden's picturebooks"। ৬ জানুয়ারি ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৬ ডিসেম্বর ২০১৫।
- ↑ "Shiji no yukikai(Japanese National Diet Library)"। সংগ্রহের তারিখ ৩১ ডিসেম্বর ২০১৯।
- ↑ "Inu Yasha Ani-MangaGraphic Novels"। Animecornerstore.com। ১ নভেম্বর ১৯৯৯। ৪ ডিসেম্বর ২০১০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৩১ ডিসেম্বর ২০১৯।
- ↑ Kageyama, Y.। "A SHORT HISTORY OF JAPANESE MANGA"। সংগ্রহের তারিখ ৩১ ডিসেম্বর ২০১৯।
- ↑ Schodt 1996, পৃ. 101
- ↑ Eshinbun Nipponchi
- ↑ Griffiths 2007
- ↑ Post, Washington (১১ নভেম্বর ২০১৭)। "How new technology could alter manga publishing"। Daily Herald। সংগ্রহের তারিখ ৩১ ডিসেম্বর ২০১৯।
- ↑ "How Pixiv Built Japan's 12th Largest Site With Manga-Girl Drawings (Redesign Sneak Peek And Invites)"।
- ↑ চাপম্যান, পল। ""One-Punch Man" Anime Greenlit"। ক্রাঞ্চিরোল। সংগ্রহের তারিখ ৩১ ডিসেম্বর ২০১৯।
- ↑ Pink 2007, Wong 2007
- ↑ Farago 2007
- ↑ ANN 2007, Ministry of Foreign Affairs of Japan 2007
- ↑ ওবুনশা কোম্পানি লিমিটেড (১৮ জুলাই ২০১৪)। 京都精華大学、入試結果 (倍率)、マンガ学科。 (Japanese ভাষায়)। ওবুনশা কোম্পানি লিমিটেড। ২০১৪-০৭-১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৪-০৭-১৮।
- ↑ Kyoto Seika University। "Kyoto Seika University, Faculty of Manga"। Kyoto Seika University। ২০১৪-০৭-১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৪-০৭-১৮।
- ↑ Shuho Sato; ও অন্যান্য (২০১২-০৭-২৬)। 漫画を学校で学ぶ意義とは (Japanese ভাষায়)। togetter। সংগ্রহের তারিখ ৩১ ডিসেম্বর ২০১৯।
অন্য সূত্র
[সম্পাদনা]- Allison, Anne (২০০০)। "Sailor Moon: Japanese superheroes for global girls"। Craig, Timothy J.। Japan Pop! Inside the World of Japanese Popular Culture। Armonk, New York: M.E. Sharpe। আইএসবিএন 978-0-7656-0561-0।
- Arnold, Adam (২০০০)। "Full Circle: The Unofficial History of MixxZine"। সংগ্রহের তারিখ ১৯ ডিসেম্বর ২০০৭।
- Bacon, Michelle (১৪ এপ্রিল ২০০৫)। "Tangerine Dreams: Guide to Shoujo Manga and Anime"। ৪ মার্চ ২০০৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১ এপ্রিল ২০০৮।
- Berger, Klaus (১৯৯২)। Japonisme in Western Painting from Whistler to Matisse। Cambridge: Cambridge University Press। আইএসবিএন 978-0-521-37321-0।
- Boilet, Frédéric (২০০১)। Yukiko's Spinach। Castalla-Alicante, Spain: Ponent Mon। আইএসবিএন 978-84-933093-4-3।
- Boilet, Frédéric; Takahama, Kan (২০০৪)। Mariko Parade। Castalla-Alicante, Spain: Ponent Mon। আইএসবিএন 978-84-933409-1-9।
- Bosker, Bianca (৩১ আগস্ট ২০০৭)। "Manga Mania"। The Wall Street Journal। সংগ্রহের তারিখ ১ এপ্রিল ২০০৮।
- Bouquillard, Jocelyn; Marquet, Christophe (১ জুন ২০০৭)। Hokusai: First Manga Master। New York: Abrams। আইএসবিএন 978-0-8109-9341-9।
- Brenner, Robin E. (২০০৭)। Understanding Manga and Anime। Westport, Connecticut: Libraries Unlimited/Greenwood। আইএসবিএন 978-1-59158-332-5।
- Clements, Jonathan; McCarthy, Helen (২০০৬)। The Anime Encyclopedia: A Guide to Japanese Animation Since 1917, Revised and Expanded Edition। Berkeley, California: Stone Bridge Press। আইএসবিএন 978-1-933330-10-5।
- Crandol, Mike (১৪ জানুয়ারি ২০০২)। "The Dirty Pair: Run from the Future"। Anime News Network। সংগ্রহের তারিখ ৪ মার্চ ২০০৮।
- Cube (১৮ ডিসেম্বর ২০০৭)। 2007年のオタク市場規模は1866億円―メディアクリエイトが白書 (Japanese ভাষায়)। Inside for All Games। সংগ্রহের তারিখ ১৮ ডিসেম্বর ২০০৭।
- "Dark Horse buys Studio Proteus" (সংবাদ বিজ্ঞপ্তি)। Dark Horse Comics। ৬ ফেব্রুয়ারি ২০০৪।
- Drazen, Patrick (২০০৩)। Anime Explosion! The What? Why? & Wow! of Japanese Animation। Berkeley, California: Stone Bridge। আইএসবিএন 978-1-880656-72-3।
- Farago, Andrew (৩০ সেপ্টেম্বর ২০০৭)। "Interview: Jason Thompson"। The Comics Journal। সংগ্রহের তারিখ ৪ মার্চ ২০০৮।
- Fishbein, Jennifer (২৬ ডিসেম্বর ২০০৭)। "Europe's Manga Mania"। BusinessWeek। সংগ্রহের তারিখ ২৯ ডিসেম্বর ২০০৭।
- Fukushima, Yoshiko (২০১৩)। Manga Discourse in Japan Theatre। Routledge। পৃষ্ঠা 19। আইএসবিএন 9781136772733।
- Gardner, William O. (নভেম্বর ২০০৩)। "Attack of the Phallic Girls"। Science Fiction Studies (88)। সংগ্রহের তারিখ ৫ এপ্রিল ২০০৮।
- Glazer, Sarah (১৮ সেপ্টেম্বর ২০০৫)। "Manga for Girls"। The New York Times। সংগ্রহের তারিখ ৪ মার্চ ২০০৮।
- Gravett, Paul (২০০৪)। Manga: Sixty Years of Japanese Comics। New York: Harper Design। আইএসবিএন 978-1-85669-391-2।
- Gravett, Paul (১৫ অক্টোবর ২০০৬)। "Gekiga: The Flipside of Manga"। সংগ্রহের তারিখ ৪ মার্চ ২০০৮।
- Griffiths, Owen (২২ সেপ্টেম্বর ২০০৭)। "Militarizing Japan: Patriotism, Profit, and Children's Print Media, 1894–1925"। Japan Focus। সংগ্রহের তারিখ ১৬ ডিসেম্বর ২০০৮।
- Isao, Shimizu (২০০১)। "Red Comic Books: The Origins of Modern Japanese Manga"। Lent, John A.। Illustrating Asia: Comics, Humor Magazines, and Picture Books। Honolulu, Hawaii: University of Hawai'i Press। আইএসবিএন 978-0-8248-2471-6।
- Ito, Kinko (২০০৪)। "Growing up Japanese reading manga"। International Journal of Comic Art (6): 392–401।
- Ito, Kinko (২০০৫)। "A history of manga in the context of Japanese culture and society"। The Journal of Popular Culture। 38 (3): 456–475। ডিওআই:10.1111/j.0022-3840.2005.00123.x।
- Johnston-O'Neill, Tom (৩ আগস্ট ২০০৭)। "Finding the International in Comic Con International"। The San Diego Participant Observer। ২২ আগস্ট ২০১১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৫ এপ্রিল ২০০৮।
- Katzenstein, Peter J.; Shiraishi, Takashi (১৯৯৭)। Network Power: Japan in Asia। Ithaca, New York: Cornell University Press। আইএসবিএন 978-0-8014-8373-8।
- Kern, Adam (২০০৬)। Manga from the Floating World: Comicbook Culture and the Kibyōshi of Edo Japan। Cambridge: Harvard University Press। আইএসবিএন 978-0-674-02266-9।
- Kern, Adam (২০০৭)। "Symposium: Kibyoshi: The World's First Comicbook?"। International Journal of Comic Art (9): 1–486।
- Kinsella, Sharon (২০০০)। Adult Manga: Culture and Power in Contemporary Japanese Society। Honolulu, Hawaii: University of Hawai'i Press। আইএসবিএন 978-0-8248-2318-4।
- Kittelson, Mary Lynn (১৯৯৮)। The Soul of Popular Culture: Looking at Contemporary Heroes, Myths, and Monsters। Chicago: Open Court। আইএসবিএন 978-0-8126-9363-8।
- Lee, William (২০০০)। "From Sazae-san to Crayon Shin-Chan"। Craig, Timothy J.। Japan Pop!: Inside the World of Japanese Popular Culture। Armonk, New York: M.E. Sharpe। আইএসবিএন 978-0-7656-0561-0।
- Lent, John A. (২০০১)। Illustrating Asia: Comics, Humor Magazines, and Picture Books। Honolulu, Hawaii: University of Hawaii Press। আইএসবিএন 978-0-8248-2471-6।
- Leonard, Sean (১২ সেপ্টেম্বর ২০০৪)। "Progress Against the Law: Fan Distribution, Copyright, and the Explosive Growth of Japanese Animation" (পিডিএফ)। সংগ্রহের তারিখ ১৯ ডিসেম্বর ২০০৭।
- Lone, Stewart (২০০৭)। Daily Lives of Civilians in Wartime Asia: From the Taiping Rebellion to the Vietnam War। Westport, Connecticut: Greenwood Publishing Group। আইএসবিএন 978-0-313-33684-3।
- Mahousu (জানুয়ারি ২০০৫)। "Les editeurs des mangas"। self-published। ২০১২-০৭-১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৯ ডিসেম্বর ২০০৭।[অনির্ভরযোগ্য উৎস?]
- Masters, Coco (১০ আগস্ট ২০০৬)। "America is Drawn to Manga"। Time Magazine।
- "First International MANGA Award" (সংবাদ বিজ্ঞপ্তি)। Ministry of Foreign Affairs of Japan। ২৯ জুন ২০০৭।
- McCarthy, Helen (২০১৪)। A Brief History of Manga: The Essential Pocket Guide to the Japanese Pop Culture Phenomenon। Hachette UK। পৃষ্ঠা 6। আইএসবিএন 9781781571309।
- Napier, Susan J. (২০০০)। Anime: From Akira to Princess Mononoke। New York: Palgrave। আইএসবিএন 978-0-312-23863-6।
- Nunez, Irma (২৪ সেপ্টেম্বর ২০০৬)। "Alternative Comics Heroes: Tracing the Genealogy of Gekiga"। The Japan Times। সংগ্রহের তারিখ ১৯ ডিসেম্বর ২০০৭।
- Ōgi, Fusami (২০০৪)। "Female subjectivity and shōjo (girls) manga (Japanese comics): shōjo in Ladies' Comics and Young Ladies' Comics"। The Journal of Popular Culture। 36 (4): 780–803। ডিওআই:10.1111/1540-5931.00045।
- Onoda, Natsu (২০০৯)। God of Comics: Osamu Tezuka and the Creation of Post-World War II Manga। University Press of Mississippi। পৃষ্ঠা 10। আইএসবিএন 9781604734782।
- Patten, Fred (২০০৪)। Watching Anime, Reading Manga: 25 Years of Essays and Reviews। Berkeley, California: Stone Bridge Press। আইএসবিএন 978-1-880656-92-1।
- Perper, Timothy; Cornog, Martha (২০০২)। "Eroticism for the masses: Japanese manga comics and their assimilation into the U.S."। Sexuality & Culture। 6 (1): 3–126। ডিওআই:10.1007/s12119-002-1000-4।
- Perper, Timothy; Cornog, Martha (২০০৩)। "Sex, love, and women in Japanese comics"। Francoeur, Robert T.; Noonan, Raymond J.। The Comprehensive International Encyclopedia of Sexuality। New York: Continuum। আইএসবিএন 978-0-8264-1488-5।
- Petersen, Robert S. (২০১১)। Comics, Manga, and Graphic Novels: A History of Graphic Narratives। ABC-CLIO। আইএসবিএন 9780313363306।
- Prohl, Inken; Nelson, John K (২০১২)। Handbook of Contemporary Japanese Religions। BRILL। পৃষ্ঠা 596। আইএসবিএন 9789004234352।
- Pink, Daniel H. (২২ অক্টোবর ২০০৭)। "Japan, Ink: Inside the Manga Industrial Complex"। Wired। 15 (11)। সংগ্রহের তারিখ ১৯ ডিসেম্বর ২০০৭।
- Poitras, Gilles (২০০১)। Anime Essentials: Every Thing a Fan Needs to Know। Berkeley, California: Stone Bridge। আইএসবিএন 978-1-880656-53-2।
- Reid, Calvin (২৮ মার্চ ২০০৬)। "HarperCollins, Tokyopop Ink Manga Deal"। Publishers Weekly। সংগ্রহের তারিখ ৪ মার্চ ২০০৮।
- Reid, Calvin (৬ ফেব্রুয়ারি ২০০৯)। "2008 Graphic Novel Sales Up 5%; Manga Off 17%"। Publishers Weekly। সংগ্রহের তারিখ ৭ সেপ্টেম্বর ২০০৯।
- Riciputi, Marco (২৫ অক্টোবর ২০০৭)। "Komikazen: European comics go independent"। Cafebabel.com। ১১ অক্টোবর ২০০৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৪ মার্চ ২০০৮।[অনির্ভরযোগ্য উৎস?]
- Rifas, Leonard (২০০৪)। "Globalizing Comic Books from Below: How Manga Came to America"। International Journal of Comic Art। 6 (2): 138–171।
- Rousmaniere, Nicole (২০০১)। Births and Rebirths in Japanese Art : Essays Celebrating the Inauguration of the Sainsbury Institute for the Study of Japanese Arts and Cultures। Hotei Publishing। আইএসবিএন 978-9074822442।
- Sanchez, Frank (১৯৯৭–২০০৩)। "Hist 102: History of Manga"। AnimeInfo। ৫ ফেব্রুয়ারি ২০০৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১১ সেপ্টেম্বর ২০০৭।
- Schodt, Frederik L. (১৯৮৬)। Manga! Manga! The World of Japanese Comics। Tokyo: Kodansha। আইএসবিএন 978-0-87011-752-7।
- Schodt, Frederik L. (১৯৯৬)। Dreamland Japan: Writings on Modern Manga। Berkeley, California: Stone Bridge Press। আইএসবিএন 978-1-880656-23-5।
- Schodt, Frederik L. (২০০৭)। The Astro Boy Essays: Osamu Tezuka, Mighty Atom, and the Manga/Anime Revolution। Berkeley, California: Stone Bridge Press। আইএসবিএন 978-1-933330-54-9।
- Shimizu, Isao (জুন ১৯৮৫)। 日本漫画の事典 : 全国のマンガファンに贈る (Nihon Manga no Jiten – Dictionary of Japanese Manga) (Japanese ভাষায়)। Sun lexica। আইএসবিএন 978-4-385-15586-9।
- Stewart, Bhob (অক্টোবর ১৯৮৪)। "Screaming Metal"। The Comics Journal (94)।
- Tai, Elizabeth (২৩ সেপ্টেম্বর ২০০৭)। "Manga outside Japan"। Star Online। ১২ অক্টোবর ২০০৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৯ ডিসেম্বর ২০০৭।
- Tchiei, Go (১৯৯৮)। "Characteristics of Japanese Manga"। ১০ আগস্ট ২০১১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৫ এপ্রিল ২০০৮।
- Thompson, Jason (২০০৭)। Manga: The Complete Guide। New York: Ballantine Books। আইএসবিএন 978-0-345-48590-8।
- Thorn, Matt (জুলাই–সেপ্টেম্বর ২০০১)। "Shôjo Manga—Something for the Girls"। The Japan Quarterly। 48 (3)। ৬ জুন ২০১১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৫ এপ্রিল ২০০৮।
- Toku, Masami (Spring ২০০৬)। "Shojo Manga: Girl Power!"। Chico Statements। California State University, Chico। আইএসবিএন 978-1-886226-10-4। ১১ এপ্রিল ২০০৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৫ এপ্রিল ২০০৮।
- Vollmar, Rob (১ মার্চ ২০০৭)। "Frederic Boilet and the Nouvelle Manga revolution"। World Literature Today। ১৫ জুন ২০১১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৪ সেপ্টেম্বর ২০০৭।
- Webb, Martin (২৮ মে ২০০৬)। "Manga by any other name is..."। The Japan Times। সংগ্রহের তারিখ ৫ এপ্রিল ২০০৮।
- Wong, Wendy Siuyi (২০০২)। Hong Kong Comics: A History of Manhua। New York: Princeton Architectural Press। আইএসবিএন 978-1-56898-269-4।
- Wong, Wendy Siuyi (২০০৬)। "Globalizing manga: From Japan to Hong Kong and beyond"। Mechademia: an Annual Forum for Anime, Manga, and the Fan Arts। পৃষ্ঠা 23–45।
- Wong, Wendy (সেপ্টেম্বর ২০০৭)। "The Presence of Manga in Europe and North America"। Media Digest। ২১ জুন ২০১৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৯ ডিসেম্বর ২০০৭।
- "About Manga Museum: Current situation of manga culture"। Kyoto Manga Museum। ২৮ মে ২০০৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৬ সেপ্টেম্বর ২০০৯।
- "Correction: World Manga"। Anime News Network। ১০ মে ২০০৬। সংগ্রহের তারিখ ১৯ ডিসেম্বর ২০০৭।
- "I.C. promotes AmeriManga"। Anime News Network। ১১ নভেম্বর ২০০২। সংগ্রহের তারিখ ৪ মার্চ ২০০৮।
- "Interview with Tokyopop's Mike Kiley"। ICv2। ৭ সেপ্টেম্বর ২০০৭। সংগ্রহের তারিখ ১৯ ডিসেম্বর ২০০৭।
- Japan: Profile of a Nation, Revised Edition। Tokyo: Kodansha International। ১৯৯৯। আইএসবিএন 978-4-7700-2384-1।
- "Japan's Foreign Minister Creates Foreign Manga Award"। Anime News Network। ২২ মে ২০০৭। সংগ্রহের তারিখ ৫ অক্টোবর ২০০৯।
- "manga"। Merriam-Webster Online Dictionary। সংগ্রহের তারিখ ৬ সেপ্টেম্বর ২০০৯।
- "Manga-mania in France"। Anime News Network। ৪ ফেব্রুয়ারি ২০০৪। সংগ্রহের তারিখ ১৯ ডিসেম্বর ২০০৭।
- "'Manga no Kuni': A manga magazine from the Second Sino-Japanese War period"। Kyoto International Manga Museum। ৯ এপ্রিল ২০০৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২১ ডিসেম্বর ২০০৮।
- "'Poten': a manga magazine from Kyoto"। Kyoto International Manga Museum। ১০ এপ্রিল ২০০৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২১ ডিসেম্বর ২০০৮।
- "'Shonen Pakku'; Japan's first children's manga magazine"। Kyoto International Manga Museum। ১০ এপ্রিল ২০০৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২১ ডিসেম্বর ২০০৮।
- "The first Japanese manga magazine: Eshinbun Nipponchi"। Kyoto International Manga Museum। ২২ আগস্ট ২০১১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২১ ডিসেম্বর ২০০৮।
- "Tokyopop To Move Away from OEL and World Manga Labels"। Anime News Network। ৫ মে ২০০৬। সংগ্রহের তারিখ ১৯ ডিসেম্বর ২০০৭।
আরও পড়ুন
[সম্পাদনা]- "Japanese Manga Market Drops Below 500 Billion Yen"। ComiPress। ১০ মার্চ ২০০৭।
- "Un poil de culture – Une introduction à l'animation japonaise" (French ভাষায়)। ১১ জুলাই ২০০৭। ৮ জানুয়ারি ২০০৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা।
- Hattie Jones, "Manga girls: Sex, love, comedy and crime in recent boy's manga and anime," in Brigitte Steger and Angelika Koch (2013 eds): Manga Girl Seeks Herbivore Boy. Studying Japanese Gender at Cambridge. Lit Publisher, pp. 24–81.
- (ইতালীয়) Marcella Zaccagnino and Sebastiano Contrari. "Manga: il Giappone alla conquista del mondo" (Archive) Limes, rivista italiana di geopolitica. 31/10/2007.
- Unser-Schutz, Giancarla (২০১৫)। "Influential or influenced? The relationship between genre, gender and language in manga"। Gender and Language। 9 (2): 223–254। ডিওআই:10.1558/genl.v9i2.17331।
বহিঃসংযোগ
[সম্পাদনা]